গন্তব্য

কন্যাকুমারীতে সানসেট পয়েন্ট ফটোগ্রাফারদের আদর্শ জায়গা

ভারতের একেবারে শেষ প্রান্তে কন্যাকুমারী। কন্যাকুমারীতে তিন সাগরের মিলন। বিবেকানন্দের স্মৃতি বিজড়িত। আধ্যাত্মিকতা ও স্থাপত্যের এক অপূর্ব মেলবন্ধন কন্যাকুমারী। দেবী পার্বতী এখানে কন্যাকুমারী রূপে বিরাজিত করেন। কন্যাকুমারীতে সাগরের ওপর এক শিলা খন্ডে বসে বিবেকানন্দ শিবের তপস্যা করেছিলেন। সমগ্র ভারতের কথা তিনি চিন্তা করেছেন। কন্যাকুমারীতে সমুদ্রের ওপর ৭৭ মিটার দীর্ঘ কাঁচের সেতুর একদিকে বিবেকানন্দ রক মেমোরিয়াল […]

আমদাবাদের আশ্চর্য রানী রুদাবাইয়ের ভাভ

একাধিক ইতিহাসে সুন্দরী রানীর নাম পাওয়া যায়। তাদের মধ্যে অন্যতম একজন রানী রুদাবাই। তিনি ছিলেন গুজরাটের পাটন জেলার রানা বীর সিং এর স্ত্রী। রানী ছিলেন বীরাঙ্গনা। তুর্কি শাসক সুলতান বেঘরার নজর ছিল রানীর দিকে। প্রথম যুদ্ধে বীর সিং সুলতানকে পরাজিত করেন। সুলতান দ্বিতীয় বার আক্রমণ করলে বীর সিং সাহসিকতার সঙ্গে যুদ্ধ করে পরাজিত হন। এরপর

বসন্তে পলাশ বন্দনায় পুরুলিয়া,জনপ্রিয় জায়গাগুলো দেখে নিন

পিন্দারে পলাশের বনপালাবো পালাবো মন বসন্তের শুরুতে বছরের প্রথম পলাশ দর্শনে আপনার গন্তব্য হতে পারে পুরুলিয়ার দর্শনীয় স্থান গুলো। বসন্ত এসে গেলো। নতুন সাজে প্রকৃতি সেজে উঠেছে। প্রকৃতি জুড়ে দু হাত ভরে এখন পলাশের সময়। সেই সান্নিধ্যে কাটিয়ে আসুন কয়েকটা দিন। লাল, হলুদ, কমলা, বিরল শ্বেতপলাশে মন মাতবে আপনার। এখানে প্রকৃতি রঙে রঙে সেজে ওঠে।

সবুজ পাইন বনে ঘেরা মিরিক লেক

ছোট্ট পাহাড়ি শহর মিরিক। উত্তরবঙ্গের অন্যতম এক পর্যটন কেন্দ্র। চারিদিকে সবুজ পাইনে ঘেরা বন। দূর থেকে ভেসে আসে মন্দিরের ঘন্টার ধ্বনি। বোকার বৌদ্ধ মনাস্ট্রির ধ্যানময় পরিবেশ পাহাড় জেগে ওঠে। আর মিরিক লেকের মুগ্ধকর দৃশ্য আপনার মন কাড়বে। মিরিক কথার অর্থ জানেন কি? লেপচা ভাষায় কি বলে জানেন? লেপচা ভাষায় মির-ইওক থেকে মিরিক শব্দটি এসেছে। অর্থ

ঘুরে আসুন রাজ্যের বারোটি শৈব তীর্থ,পর্ব ৫

পর্ব ৫ অম্বিকা-কালনার ১০৮ মন্দির: পূর্ব বর্ধমান জেলার অম্বিকা-কালনা। এখানে রাজবাড়ির চত্বরে আছে নবকৈলাস একশো আট শিব মন্দির। বর্ধমানের মহারাজ তেজচন্দ্র বাহাদুর একশো আট শিব মন্দির নির্মাণ করেন। বর্ধমান মহারাজের বহু কীর্তি চির-উজ্জ্বল হয়ে আছে। অম্বিকা-কালনার নবকৈলাস একশো আট শিব মন্দিরে আছে এক আশ্চর্য ব্যাপার। শুনলে অবাক হবেন আপনিও। কি জানেন? বৃত্তের ভেতর দাড়িয়ে একজন

শাল, শিমূল, পলাশের অন্যতম আকর্ষণ জয়পুর জঙ্গল

প্রকৃতির টানে পর্যটকদের পছন্দের গন্তব্য জয়পুর জঙ্গল। বাঁকুড়া জেলায় মা সারদার জন্মভূমি থেকে খানিক দূরে শুরু জয়পুর জঙ্গল। শাল, শিমূল, মহুল, পলাশের জঙ্গলে হাতি ও হরিণের বাস। কিছু আদিবাসী মানুষেরও জঙ্গলে বসবাস। একসময় মল্ল রাজাদের প্রাচীন রাজধানী ছিল জয়পুরে। জঙ্গলের মধ্যেই আছে গোকুলচাঁদ মন্দির। হরেক প্রজাতির পাখি ও ময়ূরের বাস জয়পুর জঙ্গলে। জয়পুরে গোকুলচাঁদ মন্দির

ঘুরে আসুন রাজ্যের বারোটি শৈব তীর্থ,পর্ব ৪

পর্ব ৪ বাংলায় তখন মাঘ মাস। ১৭৪৫ সাল। বাংলা-বিহার-উড়িষ্যার নবাব আলীবর্দী খানের সৈন্যরা হঠাৎ বিদ্রোহ করে বসলেন। সেই সুযোগে চতুর্থবারের মতো বর্গিরা বাংলায় এলো। বাংলার বুকে ত্রাহি ত্রাহি রব। সেই আক্রমণ এসে পড়ল বীরভূম জেলায়। ঘোড়ায় চড়ে বর্গিরা লুঠপাঠ চালালেন বীরভূমে গ্রামের পর গ্রাম। ভাস্কর পন্ডিতের নেতৃত্বে সব গ্রাম তখন বর্গি হানার শিকার। লুঠেরাদের অত্যাচারে

ঘুরে আসুন রাজ্যের বারোটি শৈব তীর্থ, পর্ব ৩

পর্ব ৩ শিবের জটায় থাকে গঙ্গা। আর এই পবিত্র নদী গঙ্গা পাড়ে একের পর এক শৈব তীর্থ। তাছাড়াও বিভিন্ন নদীর পাড়ে বাংলার একাধিক শৈব তীর্থ সুবিখ্যাত। শুধু ধর্মীয় দিক থেকে নয়, এই সকল অঞ্চলের ইতিহাস যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। লোকসংস্কৃতির নানা উপাদানে পরিপূর্ণ। শিবনিবাস:চলুন এবার যাওয়া যাক বাংলার কাশী। ঘুরে আসুন পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার শিবনিবাস গ্রাম থেকে।

অচেনা কলকাতা, পর্ব ৩

পর্ব ৩ নদিয়া জেলার শান্তিপুর তাঁত শিল্পের জন্য জনপ্রিয়। ভাবতে আশ্চর্য লাগে, সাহেব আমলে কলকাতা ছিল তাঁত শিল্পের অন্যতম এক কেন্দ্র। উত্তর কলকাতার সিমুলিয়া, দর্জিপাড়া, বরানগর, চাঁদপাল ঘাটের কাছে ছিল তাঁতিদের বসতি। কলকাতায় তাঁতিতের বসতি: হুগলি জেলার সরস্বতী নদীর পাড়ে বন্দর নগর সপ্তগ্রামের জৌলুস হারালে সেখানকার তাঁতিরা কলকাতায় আসা শুরু করেন। সুতানুটি অঞ্চলে এসে বসতি

অচেনা কলকাতা, পর্ব ২

পর্ব ২ চিৎপুরের যাত্রাপাড়া: কলকাতা জন্মের আগে চিৎপুর রোড। সাহেবরা জানতেন এই রাস্তা ছিল তীর্থ ভ্রমণের পথ। সেকালের মানুষ এই পথ ধরে চিত্তেশ্বরী মন্দির হয়ে কালীঘাট দর্শনে যেতেন। শোনা যায় শোভাবাজার রাজবাড়ির হাত ধরে কলকাতায় যাত্রাপালার সূচনা। এরপর শহরে যাত্রার ইতিহাস প্রায় তিনশো বছরের। চিৎপুর রোডের দুপাশে আজও অপেক্ষায় থাকে অপেরা হাউজের মালিকেরা। কখন আসবে

Scroll to Top