সুদীপ মাইতি কোচি বিমানবন্দরে নেমে গাড়িতে উঠতে যাব, গাড়ির গায়ে লেখাটায় চোখটা আটকে গেল। আমাদের ন’ জনের জন্য একটা ভ্যান ঠিক করে রেখেছিল আমাদের ট্যুরিস্ট সংস্থা।
Category: ভ্রমণ কাহিনি
ঘুরতে বেরিয়ে নানা স্মৃতি জমা হয় মনের মধ্যে। সেই সব স্মৃতি হাতড়ে লেখা এই বিভাগের ভ্রমণ কাহিনিগুলি।

সায়ন্তন ধর ভিউ পয়েন্টটা ঠিক কোথায় বলুন তো? ঠিক এই কথাটা শুনেই যেন ঘুম ভেঙে গেল। প্রতি দিনের মতো ফেসবুকটা খুলে একটু দেখে নিচ্ছি। এমন

মুকুট তপাদার মল্লভূম বা বিষ্ণুপুরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে বহু মন্দির। অলিগলি ছেয়ে আছে অতীতের বেশ কিছু প্রাচীন ভাঙা মন্দিরে। সেই ঐতিহাসিক বিষ্ণুপুরের কিছু ঝলক এই

শম্ভু সেন কেরলের মতো উপকূলবর্তী রাজ্যে আট হাজারি শৃঙ্গ, ভাবা যায়? না, আট হাজারি মানে আট হাজার মিটার নয়, আট হাজার ফুট। কিন্তু তা-ই বা

শম্ভু সেন একুশ বছর আগেকার আপশোশটা মিটিয়ে নিলাম এ বার, এই মুন্নারে এসে। ব্যাপারটা খোলসা করেই বলি। সে বার মুন্নারে তিনটে দিন ছিলাম। ফলে সব

শম্ভু সেন সেই পথে আবার। আবার ২১ বছর পরে। তফাৎ শুধু একটাই। সে বার রওনা হয়েছিলাম এর্নাকুলাম শহরের একেবারে কেন্দ্রস্থল থেকে, আর এ বার কোচি

শম্ভু সেন কোচির দ্রষ্টব্য বলতেই বোঝায় বেম্বানাড় হ্রদের ধারে চাইনিজ ফিশিং নেট, মাত্তানচেরি প্রাসাদ, সিনাগগ, সেন্ট ফ্রান্সিস চার্চ। কোচি এলেই এগুলো দেখা চাই-ই। আমার তো

সারা রাতই যে বৃষ্টি পড়েছে, তা ঘুমের মধ্যেই টের পেয়েছি। মাঝেমধ্যেই ঘুম ভেঙেছে আর বৃষ্টি পড়ার শব্দ শুনেছি।

বেম্বানাড়ের সেতু পেরোতেই শুরু হল আরুর এলাকা। কোচির দক্ষিণ শহরতলি হলেও আরুর আলাপুঝা জেলায়।

চেনা পথে চলে এলাম চালাকুড়ি। মাঝে খানিকটা বৃষ্টি হল। খুব বেশি নয়, খুব কমও নয়।