দেশ

ভারত ভ্রমণের খুঁটিনাটি তথ্য পাবেন এই বিভাগে। জানতে পারবেন বিভিন্ন অজানা, অচেনা জায়গার তথ্য পাবেন এই বিভাগে।

আজাদ হিন্দ সরকারের জাতীয় সংগীত গেয়েছিলেন লক্ষ্মী সায়গল

ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের বীর ললনা লক্ষ্মী সায়গল। নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর সেনানায়িকা।লক্ষ্মী সায়গল আজাদ হিন্দ ফৌজের ঝাঁসি রেজিমেন্টের ক্যাপ্টেন ছিলেন। তিনি মাদ্রাজ মেডিক্যাল কলেজ থেকে ডাক্তারি পাশ করে যোগ দেন দেশকে স্বাধীন করার লক্ষ্যে। এরপর সিঙ্গাপুরে সুভাষচন্দ্র বসুর সাথে সাক্ষাৎ। ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে তিনি জীবনকে উৎসর্গ করলেন। ২৩ জানুয়ারি, আসছে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মদিন বা […]

বাঙালির প্রিয় বেড়ানোর জায়গা যেখানে গেলেই পাবেন তেনাদের দেখা

মৌ বসু কথায় বলে বাঙালির পায়ের তলায় সরষে। বাঙালির যতগুলি অত্যন্ত প্রিয় পর্যটনকেন্দ্র আছে তাদের মধ্যে অন্যতম অন্ধ্রপ্রদেশের বিশাখাপত্তনম বা ভাইজাগ। পাহাড়, সমুদ্র, কফিবাগান, আদিবাসী সমাজ, সব কিছুর দেখা মেলে বিশাখাপত্তনমে। আর বিশাখাপত্তনমের আর-এক আকর্ষণ ১১৩ কিমি দূরের আরাকু। সবুজের সমারোহ এই আরাকু উপত্যকা। প্রকৃতি যেন ঢেলে সাজিয়েছে নিজেকে আরাকুতে। আরাকু যেমন প্রকৃতিপ্রেমীদের স্বর্গরাজ্য তেমনই

পর্যটকদের নতুন গন্তব্য উত্তরপ্রদেশের রানিপুর টাইগার রিজার্ভ

ভ্রমণ অনলাইন ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশের চিত্রকূটে রানিপুর টাইগার রিজার্ভ পর্যটকদের নতুন গন্তব্য হয়ে উঠছে। উত্তরপ্রদেশ সরকার এই টাইগার রিজার্ভকে পরিবেশ-পর্যটন গন্তব্য হিসাবে গড়ে তুলছে। এর জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে এবং তা রূপায়ণের কাজ শুরু করে দিয়েছে রাজ্যের বোন দফতর। রাজ্য সরকারের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, সংরক্ষিত বনাঞ্চল এবং তাকে ঘিরে যে বাফার এলাকা রয়েছে

একশৃঙ্গ গণ্ডার বা স্লথ বিয়ার, কোথায় দেখতে পাবেন? রইল দেশের ১০ টি বন্যপ্রাণী পার্কের খুঁটিনাটি

প্রকৃতি এবং প্রাণী বৈচিত্র্য ভরা এই ভারতে পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণীয় স্থান হল বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ পার্কগুলি। ভারতের বিভিন্ন বন্যপ্রাণী পার্ক এবং তাদের বিখ্যাত প্রাণী সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য নিচে দেওয়া হল: কাজিরাঙ্গা জাতীয় উদ্যান (অসম) অসম রাজ্যে ব্রহ্মপুত্র নদীর দক্ষিণ তীরে অবস্থিত কাজিরাঙ্গা জাতীয় উদ্যান। এখানকার বিখ্যাত জন্তু হল একশৃঙ্গ গণ্ডার। কাজিরাঙ্গা জাতীয় উদ্যান ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড

জিরো পয়েন্ট থেকে ৫ কিমি, পর্যটকদের জন্য খুলে গেল উত্তর সিকিমের সাংলাফু লেক   

ভ্রমণ অনলাইন ডেস্ক: পর্যটন-সম্পদে ভরপুর সিকিম। পর্যটকরা সিকিমে বেড়াতে গিয়ে সাধারণত যে সব জায়গা ঘুরে আসেন, তার বাইরেও রয়েছে অনেক ‘লুকোনো রত্ন’। একটু একটু সে সব জায়গা খুলে দেওয়া হচ্ছে পর্যটকদের কাছে। তেমনই একটি দ্রষ্টব্য হল ‘সাংলাফু চো’ অর্থাৎ সাংলাফু লেক। মে মাসের গোড়াতেই এই পর্যটনস্থল খুলে দেওয়া হয়েছে পর্যটকদের জন্য। ধর্মীয় রীতি মেনে স্থানীয়

পাহাড়ের গায়ে হেলান দিয়ে সমুদ্র, চলুন ভাইজ্যাগের কাছে অসাধারণ সুন্দর এই সৈকতে

শ্রয়ণ সেন বিশাখাপত্তনমের উত্তরে ভিমুনিপত্তনম তথা ভিমলি এবং দক্ষিণে রেভুপালভারেম। মোটামুটি ১০০ কিলোমিটার বিস্তৃত এই অঞ্চলের সঙ্গে পশ্চিম উপকূলের অদ্ভুত এক মিল আছে। পূর্ব উপকূলে শুধুমাত্র এই ১০০ কিলোমিটার অঞ্চলেই পাহাড় এবং সমুদ্র একদম গায়ে লেগে থাকে। মনে হয় যেন পাহাড়ের গায় হেলান দিয়ে রয়েছে সমুদ্র। ঠিক সেই কারণেই এই অঞ্চলে যে সমুদ্রসৈকতগুলো আছে, তাদের

বেড়ে যায় সবুজের ঘনঘটা, তাই গোয়াকে সত্যি করে চিনতে চলুন বর্ষায়

ভ্রমণ অনলাইনডেস্ক: বর্ষায় অনেকে বেড়াতে যেতে চান না। ভাবেন প্রবল বৃষ্টি মানেই একরাশ সমস্যা, বিপত্তি। কিন্তু আমাদের দেশে এমন কিছু জায়গা আছে, যেখানে বর্ষাতেই সৌন্দর্য বেড়ে যায়। এমনই একটা জায়গা হল গোয়া। বর্ষায় গোয়া অনন্যা। দ্বিধাহীন ভাবেই বলে দেওয়া যায় যে ভারতের সব থেকে ছোট্ট রাজ্যটার মূল আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু সমুদ্রসৈকত। কিন্তু সত্যিই কি শুধুমাত্র সমুদ্রসৈকত

চলুন ভারতের মন্দিরনগরী একাম্রক্ষেত্র ভুবনেশ্বরে

ভ্রমণ অনলাইনডেস্ক: ভুবনেশ্বরকে ভারতের মন্দিরনগরী বলা হয়। কারণ এই শহরে রয়েছে অন্তত পাঁচশোটি মন্দির। ষষ্ঠ থেকে একাদশ শতরের মধ্যে তৈরি হওয়া এই মন্দিরগুলি ভুবনেশ্বরকে এক অতুলনীয় শহর করে তুলেছে। ভুবনেশ্বরের একটা অনন্য জায়গা হল একাম্র ক্ষেত্র। এখানের অনন্য স্থাপত্য মানুষের মনে বড়ো একটা জায়গা করে নিয়েছে। এমনকি একে বিশ্ব হেরিটেজের তকমা দেওয়ারও চিন্তাভাবনা করছে ইউনেস্কো।

পাখি দেখতে চলুন সিকিম, ডাকছে আপনাকে কিতাম

ভ্রমণ অনলাইনডেস্ক: পরতে পরতে পাহাড়ের হাতছানি। রাস্তার ধারে নানা রকমের ফুল। সেই সঙ্গে পথে যেতে যেতে অসংখ্য পাহাড়ি ঝরনা। নানা জায়গায় গুম্ফা, বৌদ্ধ মঠ। সেই সঙ্গে সুবিশাল কাঞ্চনজঙ্ঘা। এরই আকর্ষণে বারে বারে সিকিমে আসেন পর্যটকরা। এর বাইরেও ইদানীং একটি জিনিস আকর্ষণ করছে পর্যটকদের। তা হল কিতাম। নামচি থেকে কিছুটা দূরে কিতাম পক্ষী অভয়ারণ্য। দক্ষিণ সিকিমের

যেখানে ডাকা হয় শিসের সুরে, চলুন সেই গ্রাম কংথং-এ

এখানে মানুষ শব্দ উচ্চারণ করে নাম ডাকে না। শিস দিয়ে সুর করে নাম ডাকে। এবং প্রত্যেকটি শিসের সুর আলাদা আলাদা। তাই এই গ্রাম ‘শিসের গ্রাম’ (হুইস্লিং ভিলেজ) নামে পরিচিত। মেঘালয়ের পূর্ব খাসি হিল্‌সের এই গ্রাম যাতে বিশ্ব পর্যটন সংগঠনের (World Tourism Organisation) সর্বশ্রেষ্ঠ পর্যটন-গ্রামের তকমা পায় তার জন্য ২০২১-এ ভারতের পর্যটন মন্ত্রক এই গ্রামটিকে মনোনীত

Scroll to Top