ভ্রমণ কাহিনি

ঘুরতে বেরিয়ে নানা স্মৃতি জমা হয় মনের মধ্যে। সেই সব স্মৃতি হাতড়ে লেখা এই বিভাগের ভ্রমণ কাহিনিগুলি।

মন্দিরনগরী মল্লভূমে ইতিহাসের হাতছানি

মুকুট তপাদার মল্লভূম বা বিষ্ণুপুরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে বহু মন্দির। অলিগলি ছেয়ে আছে অতীতের বেশ কিছু প্রাচীন ভাঙা মন্দিরে। সেই ঐতিহাসিক বিষ্ণুপুরের কিছু ঝলক এই মন্দিরগুলোর মধ্যে আজও লুকিয়ে রয়েছে। আমাদের বাংলায় শিল্পের যে বিশাল ভাণ্ডার আছে, সে সব শিল্পের বেশ কিছু নিদর্শন আজ মাটিতে ধ্বংসের মুখে দাড়িয়ে। বাংলার টেরাকোটা শিল্প এ রকমই এক নিদর্শন। ‘টেরা’ […]

view from Kolukkumalai hill top

ভগবানের আপন দেশে ৮ / কলুক্কুমালাই পাহাড়শীর্ষে

শম্ভু সেন কেরলের মতো উপকূলবর্তী রাজ্যে আট হাজারি শৃঙ্গ, ভাবা যায়? না, আট হাজারি মানে আট হাজার মিটার নয়, আট হাজার ফুট। কিন্তু তা-ই বা কম কী! ভারতের হিল স্টেশন বললেই তো দার্জিলিং, শিমলা, মুসৌরি, নৈনিতাল, মানালির কথা মনে পড়ে। ক’ জন আর দক্ষিণ ভারতের দিকে নজর দেয়। আসলে এখানে যে বরফ পড়ে না। অথচ

view from Top Station

ভগবানের আপন দেশে ৭ / ঘুরে এলাম টপ স্টেশন  

শম্ভু সেন একুশ বছর আগেকার আপশোশটা মিটিয়ে নিলাম এ বার, এই মুন্নারে এসে। ব্যাপারটা খোলসা করেই বলি। সে বার মুন্নারে তিনটে দিন ছিলাম। ফলে সব ক’টা দ্রষ্টব্যই আমাদের দেখা হয়েছিল। এমনকি, যে দ্রষ্টব্য তখন তেমন জনপ্রিয় ছিল না, তাও আমাদের ভ্রমণসূচি থেকে বাদ থাকেনি। কিন্তু যেতে পারিনি টপ স্টেশনে, কেরল-তামিলনাড়ুর সীমানায় মুন্নারের অন্যতম সুন্দর ভিউপয়েন্টে।

Cheeyappara Waterfalls

ভগবানের আপন দেশে ৬ / পৌঁছে গেলাম মেঘে ঢাকা মুন্নারে  

শম্ভু সেন সেই পথে আবার। আবার ২১ বছর পরে। তফাৎ শুধু একটাই। সে বার রওনা হয়েছিলাম এর্নাকুলাম শহরের একেবারে কেন্দ্রস্থল থেকে, আর এ বার কোচি শহরতলির পঞ্চায়েত এলাকা আরুর থেকে। তখনও সকালের আলো ভালো করে ফোটেনি। আসলে পুবের সঙ্গে পশ্চিমের এটাই বড়ো তফাৎ। সকাল ৭টাতেও আলো সে ভাবে ফোটে না। সারথি রতীশের ভরসায় এগিয়ে চললাম

Chinese Fishing Nets

ভগবানের আপন দেশে ৫/ সন্ধ্যা কাটল মাত্তানচেরি, ফোর্ট কোচিনে

শম্ভু সেন কোচির দ্রষ্টব্য বলতেই বোঝায় বেম্বানাড় হ্রদের ধারে চাইনিজ ফিশিং নেট, মাত্তানচেরি প্রাসাদ, সিনাগগ, সেন্ট ফ্রান্সিস চার্চ। কোচি এলেই এগুলো দেখা চাই-ই। আমার তো কোচি আসা কম বার হল না, কিন্তু কোনো বারই এই দ্রষ্টব্যগুলো বাদ যায়নি। এ বারও তার অন্যথা হল না। দুপুরে একটা ছোট্ট ভাতঘুম (যদিও দুপুরের আহারে ভাত ছিল না) দিয়ে

Jungle safari at Ranthambhore

রাজভূমি রাজস্থান ৮/ ভ্রমণের শেষ পর্বে রনথম্ভোর-ঝালানায়

সঞ্জয় হাজরা পরদিন সকালেই বেরিয়ে পড়লাম। আজ আমাদের মূল গন্তব্য রনথম্ভোর জাতীয় উদ্যান। এবং জাতীয় উদ্যানে সাফারি করে আজই জয়পুরে ফিরে আসার কথা। জয়পুর শহর থেকে ১২৫ কিলোমিটার চলে এসেছি। ছাড়িয়ে এসেছি টঙ্ক শহরও। রনথম্ভোরের পথে এগিয়ে গিয়েছি আরও ২২ কিলোমিটার। পৌঁছে গেলাম গুমাঁপুরা গ্রামে। ইদানীং রাজস্থানের পর্যটন মানচিত্রে এই গ্রামটিও উল্লেখযোগ্য জায়গা করে নিয়েছে

Scroll to Top