ভারতের একেবারে শেষ প্রান্তে কন্যাকুমারী। কন্যাকুমারীতে তিন সাগরের মিলন। বিবেকানন্দের স্মৃতি বিজড়িত। আধ্যাত্মিকতা ও স্থাপত্যের এক অপূর্ব মেলবন্ধন কন্যাকুমারী। দেবী পার্বতী এখানে কন্যাকুমারী রূপে বিরাজিত করেন। কন্যাকুমারীতে সাগরের ওপর এক শিলা খন্ডে বসে বিবেকানন্দ শিবের তপস্যা করেছিলেন। সমগ্র ভারতের কথা তিনি চিন্তা করেছেন।
কন্যাকুমারীতে সমুদ্রের ওপর ৭৭ মিটার দীর্ঘ কাঁচের সেতুর একদিকে বিবেকানন্দ রক মেমোরিয়াল ও অন্যদিকে তামিল কবি তিরুভাল্লুবরের শিলা মূর্তি। কন্যাকুমারীর আর এক আকর্ষণ সানসেট পয়েন্ট। এখান থেকে দিনের শেষ সূর্যাস্ত দারুন উপভোগ করা যায়।
পর্যটকদের কাছে সানসেট পয়েন্ট কন্যাকুমারীর অন্যতম পছন্দের জায়গা। উত্তাল ঢেউ আর সমুদ্রের কাছে দাঁড়িয়ে পর্যটকরা সূর্যাস্ত উপভোগ করেন। সেই মুহূর্ত এক আলাদাই শান্ত সমাহিত।
সূর্যাস্তের মুহূর্তটিকে ক্যামেরাবন্দি করার অপেক্ষায় থাকেন ফটোগ্রাফাররা। সূর্যাস্তের সময় ক্যাপচার করতে থাকেন বিভিন্ন মুহূর্ত। সারা ভারতবর্ষ ও বাইরে থেকে পর্যটকরা এখানে উপস্থিত হন।
কিভাবে যাবেন:
রেলপথে চেন্নাই চলে আসুন। সেখান থেকে মাদুরাই আসবেন। মাদুরাই থেকে কন্যাকুমারী বাসে চলে আসা যায়।