Author name: Bhramon

ropeway

পর্যটক টানতে দার্জিলিং পাহাড়ে পাঁচটি নতুন রোপওয়ে পরিকল্পনা

ওয়েবডেস্ক: পর্যটকদের আকৃষ্ট করার জন্য দার্জিলিং এবং কালিম্পঙে পাঁচটি নতুন রোপওয়ের পরিকল্পনা করা হয়েছে। রাজ্য সরকার এবং জিটিএ যৌথ উদ্যোগে এই রোপওয়ে পরিষেবা সূচনা করার পরিকল্পনা করেছে। মাস দুয়েক আগে দার্জিলিঙে বাণিজ্যিক সম্মেলনে এই রোপওয়ে তৈরির প্রস্তাব দিয়েছে বিভিন্ন শিল্পগোষ্ঠী। জিটিএর চেয়ারপার্সন বিনয় তামাং বলেন, “পাহাড়ে ৫টা জায়গায় রোপওয়ে পরিষেবা চালু করার প্রস্তাব এসেছে। সেই […]

একটু কম খরচে থাকতে চান? পশ্চিমবঙ্গের যুব আবাসগুলির কথা ভেবে দেখতে পারেন

ওয়েবডেস্ক: পর্যটন বিভাগ হোক বা বন বিভাগ, পশ্চিমবঙ্গে রাজ্য সরকারের একাধিক দফতর পরিচালিত হোটেল রয়েছে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায়। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই ভাড়াটাও একটা ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। পর্যটন নিগম বা বন নিগমের হোটেলের যা ভাড়া, তাতে হয়তো অনেকে সেখানে থাকতে পারেন না। তাদের জন্য আরও একটি দফতরেরও হোটেল রয়েছে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে। সেগুলি অবশ্য হোটেল নয়,

মধুবনীর সৌরাটে, স্বয়ংবরসভার গ্রামে টোটোগিরি

ট্রেনের শয়নযানে দ্বারভাঙা চলেছি৷ এপ্রিলের প্রথম দিকের ভোরে ঘুম ভাঙতেই ট্রেনের দরজায় গিয়ে দাঁড়ালাম। বিহারের উত্তর অংশের রুক্ষ সবুজ গ্রাম আর নতুন গমগাছে সোনালী হয়ে ওঠা খেত, সঙ্গে ঠান্ডা ঠান্ডা হাওয়া। সব মিলিয়ে এক পরম প্রাপ্তি৷ দিন শুরু হওয়ার প্রথমেই এ যেন দশ কলা প্রাপ্তি হয়ে গেল৷ হঠাৎ করে ট্রেনটি লাল সিগন্যাল পেয়ে সেই গ্রাম্য

বর্ধমান টানে, এখানে সেখানে

সে এক সময় ছিল বটে! বেড়াতে যাওয়া ঠিক হলে উৎসব এবং উদ্বেগ দু’টোই একসঙ্গে শুরু হত, বিশেষ করে উদ্বেগ। ভোরে উঠতে না পারার উদ্বেগ। অনেক রাত পর্যন্ত ব্যাগ গুছিয়ে, ভোর থাকতে থাকতে ওঠাটাও ছিল কষ্টকর, বিশেষ করে শীতের সময়। কিন্তু সে সময় মামাবাড়ির সামনের রাস্তা দিয়েই যেত বাস, হাত দেখালেই দাঁড়িয়ে যেত। আবছা আবছা মনে

পাথরের স্বপ্ন .. হালেবিদু ও বেলুর

কর্নাটক রাজ্যের হাসন জেলায় অবস্থিত হালেবিদু (অতীতের নাম দ্বারসমুদ্র)। দ্বাদশ শতাব্দীতে হোয়সলা সাম্রাজ্যের রাজধানী ছিল এই হালেবিদু। চোদ্দোশো শতাব্দীর প্রথম দিকে, এই শহরে, দু’বার মুসলিম আগ্রাসন হয় – মহম্মদ বিন তুঘলক ও মালিক কাফুর এই শহরে ব্যাপক লুঠপাঠ চালান। ধ্বংস হয় দ্বারসমুদ্র। হোয়সালা রাজারা তাঁদের রাজধানী সরিয়ে নিয়ে যান বেলুরে। সেই থেকে দ্বারসমুদ্র শহরের নামকরণ হয় হালেবিদু,

চলুন ঘুরে আসি জামগ্রাম রাজবাড়ি

ভ্রমণের কোনো নির্দিষ্ট সংজ্ঞা নেই৷ পাহাড়, নদী, স্থাপত্য – এ সবের টানেই হাজার জীবনযুদ্ধের মাঝে পাওয়া ক্ষণিকের ছুটিগুলোতে এ-দিক সে-দিক বেরিয়ে পড়ার মধ্যে এক অনাবিল আনন্দ৷ এমনই আনন্দ পাওয়ার লোভে এক রবিবারের সকালে আমরা তিন বন্ধু চেপে বসলাম বর্ধমান মেন লাইনের লোকাল ট্রেনে৷ গন্তব্য ছিল পান্ডুয়া স্টেশন নেমে সেখান থেকে জামগ্রাম রাজবাড়ি৷ জামগ্রাম রাজবাড়ি আদপে

বনজ্যোৎস্নায় সবুজ অন্ধকারে : বেথুয়াডহরী

তিন বন্ধু আড্ডা মারতে গিয়েছিলাম আমাদের আড্ডার ঠেক ‘মাসির আইসক্রিমের’ দোকানে। কথা প্রসঙ্গে উঠল, অনেক দিন কোথাও ঘুরতে যাওয়া হচ্ছে না। ‘চলো যাই চলে যাই দূর বহু দূর’ গানের দু’টি কলি আমার মুখ থেকে খসে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে সর্ব সম্মত ভাবে গৃহীত হল প্রস্তাব। এ বার কোথায় যাব? শুভজিৎ বলল, জঙ্গল। ব্যাস সঙ্গে সঙ্গে চোখের

এক টুকরো হাম্পি : দেখুন জেনানা এনক্লোজার

হাম্পির স্থাপত্যগুলি ধর্মনিরপেক্ষ ও ইন্দো ইসলামিক স্থাপত্যের প্রকৃষ্ট উদাহরণ, যেমন, ‘কুইন্স বাথ’, ‘আস্তাবল’ ইত্যাদি। এগুলি প্রমাণ করে হাম্পি, সর্ব ধর্মীয় ও সর্ব জাতিগত সমাজ হিসাবেই প্রতিষ্টিত ছিল। ১৫৬৫ সালের তালিকোটার যুদ্ধে হাম্পি ব্যাপক ভাবে ধ্বংস হয়। বিজয়নগর রাজ্যের ধ্বংসের পূর্বে হাম্পি যে চরম বৈভব ও বিলাসিতার এক উৎকর্ষে পৌঁছেছিল, তার সাক্ষ্য আজ বহন করে চলেছে

নবাবি শহর মুর্শিদাবাদে : শেষ পর্ব

হাজারদুয়ারী পরের দিনের জন্য তুলে রাখা ছিল। তাই হাজারদুয়ারী থেকে তিন কিলোমিটার উত্তরে কাঠগোলার উদ্দেশে রওনা দেওয়া। বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় মনে হয়েছিল চষে ফেলা হবে মুর্শিদাবাদের দর্শনীয় জায়গাগুলো। কিন্তু আর যেন শরীর দিচ্ছে না। মিসেস দত্তের মন শরীর হঠাৎ খারাপ হতে থাকায় ছেঁটে ফেলা হচ্ছে প্রতি কদমের সঙ্গে নির্ধারিত সূচি। ডাক্তার এক টানা

শীতের হিমাচলে ৯/ যাত্রা শেষে অমৃতসরে

গুলির দাগকে পেছনে রেখে সেলফি! সেই কুখ্যাত কুয়োকে পেছনে রেখে সেলফি! সেই অভিশপ্ত গলিকে পেছনে রেখে সেলফি! জালিয়ানওয়ালা বাগে ঢোকা ইস্তক ক্রমশ অবাক হচ্ছি। মানুষ কোথায় এসেছে সেটা কি কোনো ভাবেই অনুভব করতে পারছে না? সেই দিনের ঘটনার সঙ্গে নিজেদের মনকে একাত্ম করতে পারছে না? মোবাইলের যুগে নতুন জায়গা দেখার থেকেও কি সেলফি তোলাই সব

Scroll to Top