ভ্রমণ অনলাইন ডেস্ক: আজ সোমবার দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ১০০ জোড়া মেল ও এক্সপ্রেস ট্রেন চালু হচ্ছে। এ রাজ্যের হাওড়া, শিয়ালদহ, কলকাতা ও শালিমার স্টেশন থেকে ট্রেনগুলি যাতায়াত করবে। যে ১৪ জোড়া ট্রেন চলবে তার তালিকা ভ্রমণ অনলাইনে আগেই প্রকাশিত হয়েছে।
এ ছাড়া নিউ জলপাইগুড়ি থেকে চলবে অমৃতসরগামী সাপ্তাহিক (শুক্রবার) কর্মভূমি এক্সপ্রেস। আলিপুরদুয়ার জংশন থেকে চলবে দিল্লিগামী মহানন্দা এক্সপ্রেস। ডিব্রুগড় ও দিল্লির মধ্যে চলাচলকারী ব্রহ্মপুত্র মেল (ভায়া নিউ আলিপুরদুয়ার, এনজেপি ও মালদা টাউন) নিয়মিত চলাচল করবে। এই সব ট্রেনের টিকিট আইআরসিটিসি-র ওয়েবসাইটে অনলাইনে কাটতে হচ্ছে।
রবিবার ৩১ মে থেকে তৎকাল প্রথাও চালু হয়ে গিয়েছে। এবং আগাম আসন সংরক্ষণের সময়সীমা আগের মতোই ১২০ দিন করে দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, এর আগে দেশের ১৫টি শহরের সঙ্গে সংযোগ সাধনের জন্য দিল্লি থেকে রাজধানী এক্সপ্রেসের মতো এসি ট্রেন চালানো শুরু হয়।
১. শুধুমাত্র সংরক্ষিত আসনের যাত্রীদেরই স্টেশনে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে।
২. মাঝপথ থেকে সংরক্ষণ ছাড়া কোনো যাত্রীকে ট্রেনে উঠতে দেওয়া হবে না, এমনকি আসন ফাঁকা থাকলেও নয়।
৩. শুধুমাত্র আরএসি টিকিটের যাত্রীদের ফাঁকা আসন বরাদ্দ করা হবে।
৪. যাত্রীদের বালিশ-বিছানা নিয়ে উঠতে হবে। রেল কোনো শয্যাসামগ্রী দেবে না।
৫. পানীয় জল এবং চা-কফি ছড়া ট্রেনে অন্য কোনো খাবার পাওয়া যাবে না। অর্থাৎ, প্রয়োজনীয় খাবার যাত্রীদের বহন করতে হবে।
৬. নিয়মানুযায়ী ট্রেনে ওঠার আগে যাত্রীদের স্বাস্থ্যপরীক্ষা করা হবে। শরীরের তাপমাত্রা বেশি হলে সফরের অনুমতি দেওয়া হবে না।
৭. যাত্রীর মোবাইলে আরোগ্য সেতু অ্যাপ থাকা বাধ্যতামূলক।
৮. মাস্ক পরতে হবে। স্যানিটাইজার রাখতে হবে।
৯. ট্রেন ছাড়ার দেড় ঘণ্টা আগে যাত্রীকে স্টেশনে পৌঁছোতে হবে।
১০. যাত্রীর পরিবারের সদস্য অথবা বন্ধুবান্ধব, যাঁরা সফর করছেন না, তাঁদের স্টেশনে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না।