gour

dakhil darwaza

গন্তব্য যখন মালদা: চলুন গৌড়, রামকেলি

সুদীপ মাইতি এখানে রয়েছে দিগন্তবিস্তৃত গঙ্গা। এক পারে বাংলা। অন্য পারে ঝাড়খণ্ড। যেতে চাইলে ছোটো ছোটো গাড়ি তো বটেই, কুড়ি চাকা পণ্যভর্তি লরির সঙ্গে ভেসেলে ভেসে যেতে পারেন ও পারের রাজমহল ঘাটে। পাশেই  গঙ্গার বুকে রয়েছে একটি আস্ত দ্বীপ। নাম ভুতনি বা ভুতনির চর। আবার এক জায়গায় এই ফুঁসে ওঠা গঙ্গার দুই পারে রয়েছে এই […]

ইতিহাসের দেশে ৩ / গৌড় দেখা শেষ করে পান্ডুয়ার পথে

বাইশগজী দেওয়াল থেকে আমবাগানের মাঝখান দিয়ে বাঁ দিকে মাটির রাস্তা চলে গিয়েছে। বাঁ দিকে কিছু দূর হেঁটে যাওয়ার পর দেখলাম অস্পষ্ট এক বোর্ডে লেখা ‘বল্লালবাটি’। এটা যে মাটি খুঁড়ে পাওয়া গিয়েছে সেটা স্পষ্টই বোঝা যায়। কারণ আমরা উপর থেকে নীচের দিকে দেখছি। নাম শুনে বোঝা যাচ্ছে এটাই হয়তো সেনরাজ বল্লাল সেনের ভবন ছিল। অন্যান্য জায়গায়

ইতিহাসের দেশে ২ / দাখিল দরওয়াজা, ফিরোজ মিনার, বাইশগজী দেওয়াল

একটু চলেই পৌঁছে গেলাম দাখিল দরওয়াজায়। এটি যে কে তৈরি করেছিল তা নিয়ে বিতর্ক আছে। কেউ বলেন হুসেন শাহ ১৪২৫ সালে এটা তৈরি করেছিলেন। আবার বলা হয় এই সৌধটির রূপকার বারবক শাহ। যদি গৌড়কে একটা দুর্গ বলে ধরে নেওয়া হয়, তা হলে এটাই তার তোরণ বা প্রবেশদ্বার। গৌড়ে দাখিল হওয়ার জন্যই এই দরওয়াজা। তাই নাম

ইতিহাসের দেশে ১ / এলাম বড়ো সোনা মসজিদে

লেখার আগে একটু ভূমিকা। অনেক দিন পরে আবার লিখতে বসেছি। উদ্দেশ্য একটি ভ্রমণবৃত্তান্ত লেখার। কিন্তু লিখতে গিয়ে মুশকিলে পড়লাম। মুশকিল হল এ বারের দ্রষ্টব্য হল ইতিহাস। তাই যা দেখেছি তার একটু ইতিহাস না দিলে লেখাটাই হয় না। অতএব ইন্টারনেট ঘেঁটে দেখা। কিন্তু ইন্টারনেটে যা আছে তার পুরোটা লিখতে গেলে একটা মহাভারত লেখা হয় যাবে। তাই

Scroll to Top