ভ্রমণকথা Archives - Page 14 of 18

গাড়োয়ালের অলিগলিতে / শেষ পর্ব : এক স্বপ্নময় ভ্রমণের সমাপ্তি

সকালের প্রথম আলোয় ঝলমলে যমুনোত্রী হিমাবাহ চোখধাঁধানো রূপ নিয়ে সামনে হাজির। কাল রাতে পাহাড়ের চুড়ায় বরফ পড়েছে। আরও সুন্দর, আরও

উত্তরকাশী থেকে বেরিয়ে একটু দ্রুত এগোতে লাগলাম। কিন্তু ধরাসু বেন্ডে এসে আবার দাঁড়িয়ে পড়তে হল। সামনে গাড়ির লাইন জানান দিল

ইচ্ছা ছিল বা বলা যায় প্রায় নিশ্চিত ছিলাম বরফ পড়বে, কিন্তু বিধি বাম। গঙ্গোত্রীতেও তুষারপাত হল না। তবে সুগতদা চিন্তিত

হরসিলে আমরা তুষারপাত পেলাম না। এই ভ্রমণকাহিনি লেখার সময় হরসিলে ভালো তুষারপাত হয়েছে বলে শুনেছি। বিধি বাম। তবে তুষারপাত হলে

এ কঁহা আ গয়ে হম ভোর ভোর বেরিয়ে পড়লাম। চিনিয়ালসর, ধরাসু বেন্ড হয়ে উত্তরকাশীর ‘হোটেল গঙ্গাশ্রয়’ আজ আমাদের গন্তব্য। কিন্তু

গাড়োয়ালের প্রবেশদ্বারে গাড়োয়াল শুনলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে আকাশপারে গাড়োয়াল হিমালয়ের বরফাবৃত শৃঙ্গরাজি, আর নীচে দিয়ে বয়ে চলা গঙ্গার বা

‘পায়ের তলায় সরষে’ – আমি বাধ্য হয়েই ভ্রমণকারী, ভ্রমণ আমার জীবনযাপনেরই অঙ্গ। কিছু দিন এক জায়গায় থিতু হয়ে থাকলেই মন

শ্রয়ণ সেন সে দিন চাঁদের আলো… কী জানতে চেয়েছিল? সম্ভবত তার আলোর ছটায় সমুদ্রকে কেমন লাগছে সেটাই জানতে চেয়েছিল। বলতে

‘বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম’ অর্থাৎ শুরু সেই দয়া পরবেশ ক্ষমাশীল খোদাতলার স্মরণ করে। ইসলাম মতে ‘বিসমিল্লাহ’ শব্দের গুরুত্ব অপরিসীম। যে কোনো

তারাপীঠ অনেকেই যান। আর পাঁচ জনের মতো আমরা যখন রামপুরহাট স্টেশনে নামলাম তখন চাঁদিফাটা ঝলসানি বুঝিয়ে দিচ্ছিল তীর্থস্থানের কী মহিমা।