সঞ্জয় হাজরা পরদিন সকালেই বেরিয়ে পড়লাম। আজ আমাদের মূল গন্তব্য রনথম্ভোর জাতীয় উদ্যান। এবং জাতীয় উদ্যানে সাফারি করে আজই জয়পুরে ফিরে আসার কথা। জয়পুর শহর
Category: দূরের ভ্রমণ

সঞ্জয় হাজরা পুষ্কর লেকের ধারে ব্রহ্মামন্দির দর্শন করে সক্কালেই রওনা হয়ে গেলাম আমাদের পরবর্তী গন্তব্য জয়পুরের উদ্দেশে। দূরত্ব ১৪৫ কিলোমিটার। অজমের শরীফকে ডান দিকে রেখে

সঞ্জয় হাজরা চিতোরগড় ভ্রমণ শেষ করে পর দিন সকালেই আমরা বেরিয়ে পড়লাম। আজকের গন্তব্য ২১১ কিলোমিটার দূরের অজমের শহর। সোয়া চার ঘণ্টার পথ। অজমের জেলায়

সঞ্জয় হাজরা উদয়পুর থেকে আজ আমরা যাত্রা শুরু করলাম ১৭৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত চিত্রগড় দুর্গ বা চিতোর দুর্গের উদ্দেশে। এক সময়ে মেওয়ারের রাজধানী ছিল চিতোরগড়।

শ্রয়ণ সেন জলপ্রপাতটার প্রকৃত নাম ‘এমডিউবন্ডা।’ তবে স্থানীয় উচ্চারণে সেটি ‘মিডুবান্ডা’ হয়ে গিয়েছে। আরও একটা নাম আছে এর, ‘রেনবো ওয়াটারফলস্’। প্রবল বেগে নেমে আসা প্রপাতের

সঞ্জয় হাজরা মাউন্ট আবু থেকে উদয়পুর ১৬৩ কিমি। কিন্তু আমরা যাব ঘুরপথে, কুম্ভলগড় হয়ে। এই পথে দূরত্ব ২৫০ কিলোমিটারের মতো। তাই মাউন্ট আবু থেকে সকাল

শ্রয়ণ সেন বড়ো গ্রুপে এলে টাইম ম্যানেজমেন্টটা ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে যায়। আর গ্রুপ সদস্যদের মধ্যে কেউ কেউ থাকেন, যাঁরা শত চেষ্টা করেও কোনো অসুবিধার কারণে

সঞ্জয় হাজরা জয়সলমির থেকে বেশ ভোরেই বেরোলাম। তখনও আলো ফুটতে বেশ কিছুটা দেরি আছে। আমাদের আজকের গন্তব্য মাউন্ট আবু। জয়সলমির থেকে মাউন্ট আবু ৪৩০ কিলোমিটার।

শ্রয়ণ সেন প্রবল শীতের মধ্যেও লেপকম্বলের মায়া কাটাতে বেশি সময় লাগল না। ঘরের পরদা সরাতেই দেখলাম ঘন কুয়াশা আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে রেখেছে দারিংবাড়িকে। হাঁটা লাগালাম সানরাইজ

সঞ্জয় হাজরা আদত নাম জৈসলমের, বাঙালি ডাকে জয়সলমির নামে। জোধপুর থেকে ভোরেই বেরিয়ে পড়লাম জয়সলমিরের উদ্দেশে। আজ পাড়ি দিতে হবে ২৮০ কিলোমিটার। তবে রাজস্থানের পথঘাট