দূরের ভ্রমণ

পাহাড়ের গায়ে হেলান দিয়ে সমুদ্র, চলুন ভাইজ্যাগের কাছে অসাধারণ সুন্দর এই সৈকতে

শ্রয়ণ সেন বিশাখাপত্তনমের উত্তরে ভিমুনিপত্তনম তথা ভিমলি এবং দক্ষিণে রেভুপালভারেম। মোটামুটি ১০০ কিলোমিটার বিস্তৃত এই অঞ্চলের সঙ্গে পশ্চিম উপকূলের অদ্ভুত এক মিল আছে। পূর্ব উপকূলে শুধুমাত্র এই ১০০ কিলোমিটার অঞ্চলেই পাহাড় এবং সমুদ্র একদম গায়ে লেগে থাকে। মনে হয় যেন পাহাড়ের গায় হেলান দিয়ে রয়েছে সমুদ্র। ঠিক সেই কারণেই এই অঞ্চলে যে সমুদ্রসৈকতগুলো আছে, তাদের […]

কর্নাটকের গোকর্ণ: প্রকৃতি আর ধর্ম যেখানে মিলেমিশে একাকার

ভ্রমণ অনলাইনডেস্ক: কোলাহল-চেঁচামেচিহীন কোনো জায়গায় আপনাদের যেতে ইচ্ছে হয়? যেখানে মনোরম আবহাওয়া, প্রকৃতির নানা শব্দই হতে পারে একমাত্র সঙ্গী? যেখানে সমুদ্রের ঢেউয়ের গর্জন, পাখির কোলাহল, মন্দিরের ঘণ্টাধ্বনি এবং মন্ত্রের সুর শুনতে শুনতে মনে নেমে আসবে অপার শান্তি? তা হলে এই জায়গাটি হতে পারে আপনাদের জন্য আদর্শ। বালুচর ধরে দক্ষিণ দিকে হাঁটা দিলে সমুদ্রতট গিয়ে মেশে

দিঘাকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে বঙ্গোপসাগরে নামছে ঝাঁ চকচকে প্রমোদতরী

ভ্রমণ অনলাইনডেস্ক: বাঙালির অন্যতম পছন্দের গন্তব্য দিঘা। সেই দিঘায় পর্যটকদের জন্য আরও এক সুখবর। গোয়ার ধাঁচে দিঘাকে সাজিয়ে তুলতে সমুদ্রে নামতে চলেছে ঝাঁ চকচকে প্রমোদতরী। জানা গিয়েছে, হলদিয়া ডেভেলপমেন্ট অথোরিটির তরফে ‘এমভি নিবেদিতা’ নামের একটি প্রমোদতরী দিঘা-শংকরপুর উন্নয়ন পর্ষদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। পর্যটকদের বিনোদন ও আনন্দের জন্য দিঘাতে একের পর এক বন্দোবস্ত করা হয়েছে।

Jungle safari at Ranthambhore

রাজভূমি রাজস্থান ৮/ ভ্রমণের শেষ পর্বে রনথম্ভোর-ঝালানায়

সঞ্জয় হাজরা পরদিন সকালেই বেরিয়ে পড়লাম। আজ আমাদের মূল গন্তব্য রনথম্ভোর জাতীয় উদ্যান। এবং জাতীয় উদ্যানে সাফারি করে আজই জয়পুরে ফিরে আসার কথা। জয়পুর শহর থেকে ১২৫ কিলোমিটার চলে এসেছি। ছাড়িয়ে এসেছি টঙ্ক শহরও। রনথম্ভোরের পথে এগিয়ে গিয়েছি আরও ২২ কিলোমিটার। পৌঁছে গেলাম গুমাঁপুরা গ্রামে। ইদানীং রাজস্থানের পর্যটন মানচিত্রে এই গ্রামটিও উল্লেখযোগ্য জায়গা করে নিয়েছে

রাজভূমি রাজস্থান ৭/ গোলাপি শহর জয়পুরে 

সঞ্জয় হাজরা পুষ্কর লেকের ধারে ব্রহ্মামন্দির দর্শন করে সক্কালেই রওনা হয়ে গেলাম আমাদের পরবর্তী গন্তব্য জয়পুরের উদ্দেশে। দূরত্ব ১৪৫ কিলোমিটার। অজমের শরীফকে ডান দিকে রেখে আমরা এগিয়ে চললাম। পথ সুন্দর, মসৃণ। মরুদেশ রাজস্থানকে পিছনে ফেলে আমরা ক্রমশ এগিয়ে চলেছি সবুজ রাজস্থানের দিকে। পথে পড়ল কিষানগড় – কিষানগড় দুর্গ, গোন্ডুলাও লেক, ফুলমহল প্রাসাদ, খোড়া গণেশ মন্দিরের

Pushkar Lake

রাজভূমি রাজস্থান ৬/ অজমের শরীফ ঘুরে পুষ্করে

সঞ্জয় হাজরা চিতোরগড় ভ্রমণ শেষ করে পর দিন সকালেই আমরা বেরিয়ে পড়লাম। আজকের গন্তব্য ২১১ কিলোমিটার দূরের অজমের শহর। সোয়া চার ঘণ্টার পথ। অজমের জেলায় অবস্থিত অজমের শহর দরগাহ শরীফের জন্য বিখ্যাত হলেও, এখানে ধর্ম, ইতিহাস ও স্থাপত্য, এই তিনের সমন্বয় ঘটেছে। তেমনই সর্ব ধর্ম সমন্বয়ের প্রকৃষ্ট উদাহরণ এই অজমের শরীফ। আনা সাগরের পাড়ে পাহাড়বেষ্টিত

Jodla Pole Chittorgarh

রাজভূমি রাজস্থান ৫/ মীরাবাঈ-পদ্মিনীর চিতোরগড়ে

সঞ্জয় হাজরা উদয়পুর থেকে আজ আমরা যাত্রা শুরু করলাম ১৭৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত চিত্রগড় দুর্গ বা চিতোর দুর্গের উদ্দেশে। এক সময়ে মেওয়ারের রাজধানী ছিল চিতোরগড়। রাজস্থানে বেড়াতে এসে মীরাবাঈ-পদ্মিনীর স্মৃতিধন্য চিতোর না দেখলে রাজস্থান ভ্রমণ মনে হয় অসমাপ্তই থেকে যায়। আদত নাম চিত্তৌরগড়। কিন্তু বাঙালিদের কাছে আবহমান কাল ধরে এই দুর্গ চিতোর নামে পরিচিত। বহু

Harabhangi Dam

ফের ডাকল দারিংবাড়ি ৫/ ‘তিব্বত’ হয়ে গোপালপুরে

শ্রয়ণ সেন জলপ্রপাতটার প্রকৃত নাম ‘এমডিউবন্ডা।’ তবে স্থানীয় উচ্চারণে সেটি ‘মিডুবান্ডা’ হয়ে গিয়েছে। আরও একটা নাম আছে এর, ‘রেনবো ওয়াটারফলস্‌’। প্রবল বেগে নেমে আসা প্রপাতের জলধারার ওপরে সূর্যের আলো পড়ায় রামধনুর সৃষ্টি হয়েছে। মনে পড়ছে, সে বার এই মিডুবান্ডায় তিরতির করে নেমে আসা সরু একটা জলধারার দেখা পেয়েছিলাম। এ বারের দর্শনে অবশ্য মন ভরে গেল।

রাজভূমি রাজস্থান ৪/ কুম্ভলগড় ঘুরে উদয়পুরে

সঞ্জয় হাজরা মাউন্ট আবু থেকে উদয়পুর ১৬৩ কিমি। কিন্তু আমরা যাব ঘুরপথে, কুম্ভলগড় হয়ে। এই পথে দূরত্ব ২৫০ কিলোমিটারের মতো। তাই মাউন্ট আবু থেকে সকাল সকালই বেরিয়ে পড়লাম। আমাদের প্রথম গন্তব্য কুম্ভলগড় দুর্গ। চলে এলাম ১৬৮ কিলোমিটার পথ। শেষের দিকের পথ বেশ পাহাড়ি। আরাবল্লি পর্বতের বন্ধুর ঢালে এক স্থান নির্বাচন করে ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১১০০

Nature's Paradise, Daringbadi

ফের ডাকল দারিংবাড়ি ৪/ চিনলাম অন্য ভাবে

শ্রয়ণ সেন বড়ো গ্রুপে এলে টাইম ম্যানেজমেন্টটা ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে যায়। আর গ্রুপ সদস্যদের মধ্যে কেউ কেউ থাকেন, যাঁরা শত চেষ্টা করেও কোনো অসুবিধার কারণে সময় নেমে চলতে পারেন না। এখানেও ঠিক সেটাই হল। তাই সাড়ে ন’টায় বেরোব বলে যখন বেরোতে বেরোতে সাড়ে ১০টা হয়ে যায়, তখন ভ্রমণ সংগঠকের মেজাজ কিছুটা গরম হবেই। আমিও ব্যতিক্রম

Scroll to Top