সুব্রত গোস্বামী (পূর্ব প্রকাশিতের পর) ভোরের আলো ফোটার আগেই রওনা দিলাম নাজাং-এর উদ্দেশে। সবার মুখ থমথমে। লিয়াজঁ অফিসারদের খুব চিন্তাগ্রস্ত লাগছে। কাল রাত থেকে অবিরাম
Tag: মানস সরোবর

সুব্রত গোস্বামী (পূর্ব প্রকাশিতের পর) কাল প্রায় সারা রাত জেগে কেটেছে। চোখ জ্বালা করছে। কিন্তু যে দৃশ্যের সাক্ষী থেকেছি, তাতে মনে অপার শান্তি। অতিথিশালায় ফিরে

সুব্রত গোস্বামী (পূর্ব প্রকাশিতের পর) বেলা ১১টা নাগাদ পৌঁছে গেলাম কিউগুতে। মানসের তীরে এই জনপদ। সরোবরের নীল জলরাশি সূর্যের আলোয় হিরের দ্যুতি ছড়াচ্ছে। শত সহস্র

সুব্রত গোস্বামী (পূর্ব প্রকাশিতের পর) মাঝে মাঝে বরফে পা হড়কে যাচ্ছে। জুতো তো প্রায়ই বরফে ঢুকে যাচ্ছে। ফলে জুতো-মোজা ভিজে একাকার। খুব সাবধানে লাঠি গেঁথে

সুব্রত গোস্বামী (পূর্ব প্রকাশিতের পর) ১০ আগস্ট। আজ আমাদের কৈলাস পরিক্রমা শুরু হবে, নয় কিমি দূরের যমদুয়ার থেকে। ছোটো বাসে চেপে পৌঁছে গেলাম সেখানে। পুরাণে

সুব্রত গোস্বামী (পূর্ব প্রকাশিতের পর) ৮ আগস্ট। প্রতি দিনের অভ্যাসমতো ঘুম ভাঙল ভোর ৫টায়। আমার ঘড়িতে ভোর ৫টা। আদতে স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৭টা। তিব্বত

সুব্রত গোস্বামী (পূর্ব প্রকাশিতের পর) আজ ২ আগস্ট। ভোর ৪টেয় উঠে রেডি হয়ে গেলাম। বোর্নভিটা বিস্কুট দিয়ে চা-পর্ব সাঙ্গ হল। বাইরে এখনও গাঢ় অন্ধকার। হেড

সুব্রত গোস্বামী (পূর্ব প্রকাশিতের পর) ১ আগস্ট। ঘড়ির অ্যালার্মে ঘুম ভেঙে গেল। ভোর ৪টে। দুধ-কর্নফ্লেক্স খেয়ে ৫টা নাগাদ টাটা সুমোয় চেপে রওনা হলাম। আপাতত গন্তব্য

সুব্রত গোস্বামী ২০১৯–এর এপ্রিল। বিদেশ দফতর থেকে এল ই–মেল। আমার সমস্ত শরীর রোমাঞ্চিত। তা হলে কি আমার স্বপ্ন বাস্তব হতে চলেছে? গত প্রায় দশ বছর