ভ্রমণের খবর

কলকাতা পুরসভার উদ্যোগে নতুন রূপে সেজে উঠতে চলেছে ডালহৌসি স্কোয়ার

কলকাতা পুরসভার হেরিটেজ বিভাগের খবর, নতুন রূপে গোটা বিবাদী বাগ অঞ্চলটি সাজিয়ে তোলা হবে। অবশ্য সাজানোর পরিকল্পনা আগেও নেওয়া হয়েছিল। তবে আধিকারিকরা জানিয়েছেন বেশ কিছু কাস্ট আয়রনের রেলিং, বেঞ্চের হাতল, বিভিন্ন বাতিস্তম্ভের অংশ খোয়া গিয়েছে। সমীক্ষায় দেখা গেছে এরমধ্যে রয়েছে ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ সামগ্রী। রাইটার্স বিল্ডিং, সেন্ট জোন্স চার্চ, লাল দীঘি, মিশন রো, জিপিও […]

ভ্রমণপিপাসুদের জন্য এবার নতুন গন্তব্য ফুলের ভ্যালি রানাঘাটের চাপরা

প্রকৃতি জুড়ে শীতের হাওয়া। এরমধ্যেই নদীয়ার রানাঘাটে চাপরা থেকে একদিনের জন্য ঘুরে আসুন। এক ঝলক দেখলে মনে হবে আপনি ফুলের উপত্যকায় চলে এসেছেন। যতদূর চোখ যায় শুধু ফুল আর ফুল। ফুল চাষ করা হচ্ছে বিঘার পর বিঘা জমিতে। ফুল দেখতে হলে ফুলপ্রেমীদের জন্য একেবারেই নতুন ঠিকানা রানাঘাটে চাপরা। সারি সারি ফুলের বাগান দেখে আপনার মনে

শান্তিনিকেতনের বল্লভপুর অভয়ারণ্যে এসে গেছে পরিযায়ী পাখিরা

শীতের মরশুমে পরিযায়ী পাখি দেখতে চাইলে ঘুরে আসুন বল্লভপুরের জলাশয় গুলো থেকে। পাখি দেখাও হবে। চাইলে ছবি তুলতে পারবেন। বোলপুর শান্তিনিকেতনের প্রান্তে বল্লভপুর বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য বা ডিয়ার পার্ক লাগোয়া জলাভূমিতে এখন হয়ে উঠেছে পরিযায়ী পাখির আবাসস্থল। এর বিপরীত দিকে পাশের লালবাঁধে ঠিক একইরকম ছবি। শীতের মরশুমে বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এখানে পরিযায়ী পাখিরা ভিড় জমায়। শীতপ্রধান দেশ

পারমাদন অভয়ারণ্যে পর্যটকদের এবার থেকে প্রবেশমূল্য লাগবে না

বাগদার পারমাদন অভয়ারণ্যের আর এক নাম বিভূতিভূষণ অভয়ারণ্য। শীতের মরশুমে আসতেই পারেন যদি অরণ্যপ্রেমী হন। বিশাল জঙ্গলে শিমুল, পলাশ, শিরিষ, অর্জুন নানা রকম গাছে বাস করে বহু রকম পাখি। অরণ্যের খুব কাছেই সাহিত্যিক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বসতবাড়ি। তাঁর বিখ্যাত লেখা উপন্যাস ‘আরণ্যক’। তিনি অরণ্য থেকে পেয়েছিলেন মানুষ ও জীবনকে চেনবার শিক্ষা। অনগ্রসর সমাজকে বুঝেছিলেন। তিনি উপন্যাসে

পূর্ব মেদিনীপুরের ক্ষীরাই, ফুলের রাজ্যে একদিন চলে আসুন

পূর্ব মেদিনীপুরের ছোট্ট সুন্দর এক স্টেশন ক্ষীরাই। পাশ দিয়ে বয়ে গেছে কাঁসাই নদী। এখানে আপনি একদিন এলে দৈনন্দিন ব্যস্ততা ভুলে যাবেন। বাহারি রঙের ফুল, হরেক প্রজাপতি, মৌমাছি সব নিয়ে বলা যায় প্যারাডাইস। কাঁসাই নদীর দুই ধারে চাষ করা হয় ফুল। এটি এখন পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম এক পর্যটন কেন্দ্র। হাওড়া থেকে ৭৫ কিলোমিটার দূরে ক্ষীরাই। চারিদিকে শুধু

গঙ্গা-রূপনারায়ণ-দামোদরের সঙ্গম গাদিয়াড়া

শীতে বন্ধুদের সঙ্গে ছুটিতে কোথায় যাবেন ভাবছেন? কলকাতার আশেপাশেই বেড়ানোর জায়গা চাই, তাহলে চলে আসুন হাওড়ার পর্যটন কেন্দ্র গাদিয়াড়া। ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া… স্বল্প খরচ। নদীর ধারে প্রাকৃতিক দৃশ্য আর হিমেল বাতাসে মন ব্যাকুল হতে পারে। নানা ধরনের পাখির কোলাহল। আশেপাশে শান্ত পরিবেশ। কি দেখবেন :তিনটি নদীর সঙ্গমস্থল। গঙ্গা, রূপনারায়ণ ও দামোদর এখানে

ভারতের মুক্তি সংগ্রামে নেতাজির পদাঙ্ক অনুসরণ করে, পর্ব ২

পর্ব ২ মনে রাখবেন, ‘সুভাষ ঘরে ফেরে নাই’। দেশের জন্য, বিশ্বমানবের জন্য তিনি প্রেরণা। তরুণদের আদর্শ। স্বদেশের জন্য তাঁর সংগ্রাম, যা আজো দেশবাসীকে অনুপ্রাণিত করে। তিনি বলতেন, ‘স্বাধীনতা কেউ দেয় না, অর্জন করে নিতে হয়’। ১৯৪৩ সালে নেতাজি ভারতে প্রথম আজাদ হিন্দ সরকার গঠন করেন। ২৩ জানুয়ারি, সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মজয়ন্তী। এক চিরস্মরণীয় দিন। পালিত হয়

এবার শীতে নিজের সঙ্গে সময় কাটাতে সোলো ট্রিপে প্ল্যান করে ফেলুন মেঘালয়

মেঘেদের রাজ্য মেঘালয়। এখানে মেঘ ও পাহাড় ফিসফিস কথা বলে। মেঘেদের কথায় আপনিও যোগ দিতে পারেন। চলুন যাওয়া যাক মেঘ মুলুকের দেশে। মাওলিনং গ্রাম : ‘যেখানে মেঘ গাভীর মতো চড়ে’।এশিয়ার সবচাইতে পরিচ্ছন্ন গ্রাম। পূর্ব খাসি পাহাড়ের এই গ্রাম ছবির মতন সুন্দর। স্থানীয়ভাবে গ্রামের বাসিন্দারা বলেন ঈশ্বরের নিজের বাগান। কি দেখবেন :পাহাড়ের ঢালে গ্রামটি। পথের ধার

ভারতের মুক্তি সংগ্রামে নেতাজির পদাঙ্ক অনুসরণ করে, পর্ব ১

পর্ব ১ ২৩ জানুয়ারি, দেশনায়ক সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মবার্ষিকী, এক স্মরণীয় দিন। পরাক্রম বা দেশপ্রেম দিবস। দেশপ্রেম, মানবপ্রেম, স্বাধীনতার জন্য নিরলস সংগ্রামে সুভাষচন্দ্র বসুর ভূমিকাকে সম্মান জানানোর জন্য পরাক্রম দিবস উদযাপন হয়। বিশেষ দিনটিতে ঘুরে আসুন পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুক। তাঁকে স্মরণ করতে আপনার গন্তব্য হতে পারে নেতাজির স্মৃতিবিজড়িত তমলুকে। ১৯৩৮ সালের ১১ই এপ্রিল নেতাজি মেদিনীপুর

পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে দর্শনের নিয়মে বড় বদল, ১ ফেব্রুয়ারি থেকে চালু হচ্ছে নতুন পদ্ধতি

পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে ১ ফেব্রুয়ারি থেকে নতুন দর্শন পদ্ধতি চালু। ভিড় সামলাতে নির্দিষ্ট লাইন এবং সিংহদ্বার দিয়ে প্রবেশ বাধ্যতামূলক।

Scroll to Top