ভ্রমণকথা Archives - Page 5 of 18

ফের ডাকল দারিংবাড়ি ৩/ দুলুরির তীরে মজলাম পিকনিকে

শ্রয়ণ সেন প্রবল শীতের মধ্যেও লেপকম্বলের মায়া কাটাতে বেশি সময় লাগল না। ঘরের পরদা সরাতেই দেখলাম ঘন কুয়াশা আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে

সঞ্জয় হাজরা আদত নাম জৈসলমের, বাঙালি ডাকে জয়সলমির নামে। জোধপুর থেকে ভোরেই বেরিয়ে পড়লাম জয়সলমিরের উদ্দেশে। আজ পাড়ি দিতে হবে

শ্রয়ণ সেন “সবাইকে নমস্কার! রান্না ঠিকঠাক ছিল তো?” সবে মাছের ঝোল দিয়ে ভাতটাকে মাখছি, ষাটোর্ধ্ব এক প্রৌঢ়ের আগমন। নিজেই নিজের

সঞ্জয় হাজরা অন্ধকার তখনও কাটেনি। পশ্চিমের সূর্য উঠতে বেশ দেরি করে। ঘড়ির কাঁটায় সকাল প্রায় ছ’টা। পৌঁছে গেলাম জোধপুরে। ইতিহাসের

শ্রয়ণ সেন ‘দার্জলিং অটো স্ট্যান্ড!’ দারিংবাড়ি চৌমাথায় পৌঁছোতেই মনে পড়ে গেল সাত বছর আগের কথা। চৌমাথার এক কোণে একটি অটো

পাপিয়া মিত্র একে একে সকলেই মেজাজ হারাচ্ছে। অনেক আগেই লামাকে বলে দেওয়া হয়েছিল ছোটো গাড়ি নীচে নামিয়ে রাখতে। লামা তা

পাপিয়া মিত্র বিজনবাড়ির ব‍্যাম্বু রিসর্টের ৫ নম্বর কটেজের বিছানায় শুয়েই যেন রঙ্গিতকে ছোঁয়া যায়। বরং বলা ভালো এখানে নদী এসে

পাপিয়া মিত্র ঝিনঝিনে বৃষ্টি মাথায় পাচেং ছাড়লাম। এ বার যাব বিজনবাড়ি। আলুর পরোটা আর ঘরে পাতা টকদই সহযোগে প্রাতরাশ সারলাম।

পাপিয়া মিত্র আবছায়া বাঁশের কুটিরে দীর্ঘ পথের বিশ্রাম। বাইরে শ্রাবণের রিমঝিম সুর। টুকটুক করে ঘরে ঢুকে লাফিয়ে একবারে খাটে। খাট

শ্রয়ণ সেন ডাইনিং হল তো না, এ তো ইতিহাসে পড়া সেই প্রস্তরযুগ! টেবিল, চেয়ারগুলো দেখে মনে হচ্ছে চারিদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে