garhwal

অফবিট উত্তরাখণ্ড: মন্দাকিনীর ধারে তিলওয়ারা

ভ্রমণঅনলাইন ডেস্ক: উত্তরাখণ্ডের গাড়োয়াল অঞ্চলের পর্যটনের ব্যাপারে বলতে গেলে প্রথমেই আমাদের মাথায় আসে চারধাম এবং বাঁধা গতের কিছু পর্যটনকেন্দ্রের কথা। এই যেমন চোপতা, আউলি, খিরসু এই সব। কিন্তু এর বাইরেও আরও অনেক সুন্দর জায়গা রয়েছে গোটা অঞ্চলে। ইতিমধ্যেই সেই জায়গাগুলিকে প্রচারের আলোয় আনছে গাড়োয়াল মণ্ডল বিকাশ নিগম। এমনই এক জায়গা তিলওয়ারা। তবে এই তিলওয়ারা প্রসঙ্গে […]

হিমালয়ের কোলে নতুন এক হ্রদ, ‘গুগ্‌ল আর্থ’ দেখে আবিষ্কার করলেন ছয় তরুণ

দেহরাদুন: অমূল্য রতন খুঁজে পেলেন উত্তরাখণ্ডের ছয় তরুণ। গুগ্‌ল আর্থ দেখে হিমালয়ে নতুন হ্রদ আবিষ্কার করলেন তাঁরা। রুদ্রপ্রয়াগে গাড়োয়ালে লুকিয়ে ছিল নামহীন সেই হ্রদ। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৬ হাজার ফুট উপরে দুর্গম পাহাড়ি পথ পেরিয়ে হ্রদটি খুঁজে বার করেছেন তাঁরা। অভিষেক, আকাশ, দীপক, বিনয়, ললিতমোহন এবং অরবিন্দ — সকলেই উত্তরাখণ্ডের বাসিন্দা, বয়স ৩০-এর নীচে। পাহাড় চড়তে

চলুন ত্রিযুগীনারায়ণ, রাত কাটান জিএমভিএন পর্যটক আবাসে  

ত্রিযুগীনারায়ণ ছিল কেদারনাথ দর্শন করে ফেরার পথে বুড়ি ছুঁয়ে আসা। এখন সে দিন পালটেছে। ইচ্ছা করলেই একটা রাত কাটিয়ে আসতে পারেন ত্রিযুগীনারায়ণে। সেই ব্যবস্থাই করেছে গাড়োয়াল মণ্ডল বিকাশ নিগম (জিএমভিএন)। অবশ্য কালীকমলীর ধর্মশালা এখানে অনেক দিন ধরেই আছে।   পুরাণের কাহিনি অনুযায়ী, এই ত্রিযুগীনারায়ণেই বিয়ে হয়েছিল হর-পার্বতীর। বিয়ে হয়েছিল অগ্নিকুণ্ডকে ঘিরে নারায়ণকে সাক্ষী রেখে। বিয়ের

মাত্র ২৮ জনের উপস্থিতিতে দরজা খুলল বদরীনাথ মন্দিরের

ভ্রমণ অনলাইনডেস্ক: নির্ধারিত সময়ের ১৫ দিন পর কপাট খুলল বদরীনাথ মন্দিরের (Badrinath Temple)। মূল পূজারি-সহ মাত্র ২৮ জনের উপস্থিতিতে শুক্রবার ভোর সাড়ে চারটেয় দরজা খোলে গাড়োয়ালের এই মন্দিরের। গত বছর, মন্দিরের দরজা খোলার দিন দশ হাজার ভক্ত-পুণ্যার্থী-ভ্রামনিক বদরীনাথে উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু করোনাভাইরাসের জেরে ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা থাকার ফলে মাত্র ২৮ জন উপস্থিত ছিলেন মন্দিরে। গত ২৯

লকডাউনের খেল! এ বার উত্তরপ্রদেশ থেকেই দেখা গেল বরফে মোড়া শৃঙ্গ

ভ্রমণ অনলাইন ডেস্ক: প্রথমে জলন্ধর, তার পর শ্রীনগর। এ বার সেই তালিকায় যোগ হল সহারনপুরের নাম। সকালে ছাদে উঠেই চমকে গিয়েছিলেন বাসিন্দারা। দূরে আবছা কী দেখা যাচ্ছে? তুষারশৃঙ্গ? কিছুক্ষণের মধ্যেই সবাই বুঝতে পারলেন অন্য কিছু নয়, তুষারশৃঙ্গই দেখা যাচ্ছে। মুহূর্তের মধ্যে ক্যামেরায় বন্দি হয়ে গেল সেই ছবি। লকডাউনের আশীর্বাদে এ বার উত্তরপ্রদেশের সহারনপুর থেকেই দেখা

Badrinath

এপ্রিলের শেষেই খুলে যাবে চার ধামের দরজা

ভ্রমণঅনলাইন ডেস্ক: এই মুহূর্তে শীতকালীন আবাসে রয়েছেন উত্তরাখণ্ডের গাড়োয়ালে অবস্থিত বিখ্যাত চার ধামের অধিষ্ঠিত দেবদেবীরা। তবে ইতিমধ্যেই তাঁদের গ্রীষ্মকালীন আবাসে ফেরার তোড়জোড়ও শুরু হয়ে গিয়েছে। এখনও মন্দিরের কপাট খুলতে আড়াই মাসের বেশি সময় বাকি। তবে পুণ্যার্থীরা যে হেতু চারধাম দর্শনের পরিকল্পনা করে ফেলেছেন, ফলে মন্দির কর্তৃপক্ষের তরফেও মন্দিরগুলির খোলার দিন ঘোষণা করে দেওয়া হয়েছে। আরও

kedarnath temple

বন্ধ হল কেদারনাথ, শীতকালীন আবাস উখিমঠের পথে রওনা

কেদারনাথ: রীতি মেনেই ভাইফোঁটার দিন ভোরে দরজা বন্ধ হল কেদারনাথের। শীতকালীন আবাস উখিমঠের পথে রওনা দিয়েছেন কেদারনাথ। চারধামের জন্য খ্যাত উত্তরাখণ্ডের গাড়োয়াল। সেই চারধাম, অর্থাৎ যমুনোত্রী, গঙ্গোত্রী, কেদারনাথ এবং বদরীনাথ শীতের ছ’ মাস পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। এই সময়ে অপেক্ষাকৃত নিচু জায়গায় নেমে আসেন অধিষ্ঠিত দেবদেবীরা। চিরাচরিত রীতি মেনে মঙ্গলবার ভোর সাড়ে চারটে নাগাদ কেদারনাথে

কবে বন্ধ হচ্ছে গাড়োয়ালের তীর্থক্ষেত্রগুলি?

ভ্রমণঅনলাইন ডেস্ক: পুজো শেষ। এ বার ধীরে ধীরে শীত পড়তে শুরু করছে। টুকটাক তুষারপাতও শুরু হয়েছে। ফলে আর কিছু দিনের মধ্যে বন্ধ হয়ে যাবে গাড়োয়ালের বিভিন্ন তীর্থক্ষেত্র। ইতিমধ্যে বৃহস্পতিবার বন্ধ হয়েছে হেমকুণ্ড সাহেব। বাকি জায়গাগুলিও এ বার বন্ধ হয়ে যাবে। নীচে নেমে আসবেন বিভিন্ন মন্দিরে অধিষ্ঠিত দেবদেবীরা। তার পর ছ’মাস পর আবার নিজেদের জায়গায় ফিরে

deoria tal and chowkhamba peak and other peaks

চলুন বেরিয়ে পড়ি : গন্তব্য গাড়োয়াল

ভ্রমণ অনলাইন ডেস্ক: ভ্রমণপিপাসুদের কাছে দেবভূমির গাড়োয়ালের আকর্ষণ সব সময়েই। গরমের ছুটি, বা পুজোর ছুটি, যে কোনো সময়েই বেরিয়ে পড়তে পারেন গাড়োয়ালের উদ্দেশে।  শীতে চার ধাম তথা কেদারনাথ-বদরীনাথ-গঙ্গোত্রী-যমুনোত্রী বন্ধ থাকলেও অন্যত্র যেতে অসুবিধা নেই। ভ্রমণঅনলাইন সাজিয়ে দিচ্ছে গাড়োয়াল ভ্রমণের কয়েকটি ছক।  ভ্রমণ-ছক ১: হরিদ্বার-হৃষীকেশ-কার্তিকস্বামী-উখিমঠ-কল্পেশ্বর-বদরীনাথ-কর্ণপ্রয়াগ-খিরসু-ল্যান্সডাউন প্রথম দিন – আজ থাকুন হরিদ্বারে। দেখুন গঙ্গারতি। দ্বিতীয় দিন –

sunset on Chowkhamba, kanakchouri

গাড়োয়ালে ইতিউতি ৩/ কার্তিকস্বামীকে দেখে বানিয়াকুণ্ড হয়ে ধারী দেবী দর্শন

গাড়ি এগিয়ে চলল কনকচৌরির দিকে। ভিরি, বাসওয়ারা, ভানাজ হয়ে চন্দ্রনগর। বেশ বড়ো নগর। কিছু জায়গায় ধাপচাষ। তার পরেই বেশ ঘন জঙ্গল। এল মোহনখাল। এখান থেকে রাস্তা দু’ ভাগ – একটি গিয়েছে পোখরি, আমরা ধরলাম কনকচৌরির পথ। কনকচৌরিতে আগের বারের কটেজেই থাকা হল। সামনে বাগান, তার পর ঢাল নেমে গিয়েছে নীচের গ্রামের দিকে। আগের বারের তোলা

Scroll to Top