গাড়োয়াল

Badrinath

এপ্রিলের শেষেই খুলে যাবে চার ধামের দরজা

ভ্রমণঅনলাইন ডেস্ক: এই মুহূর্তে শীতকালীন আবাসে রয়েছেন উত্তরাখণ্ডের গাড়োয়ালে অবস্থিত বিখ্যাত চার ধামের অধিষ্ঠিত দেবদেবীরা। তবে ইতিমধ্যেই তাঁদের গ্রীষ্মকালীন আবাসে ফেরার তোড়জোড়ও শুরু হয়ে গিয়েছে। এখনও মন্দিরের কপাট খুলতে আড়াই মাসের বেশি সময় বাকি। তবে পুণ্যার্থীরা যে হেতু চারধাম দর্শনের পরিকল্পনা করে ফেলেছেন, ফলে মন্দির কর্তৃপক্ষের তরফেও মন্দিরগুলির খোলার দিন ঘোষণা করে দেওয়া হয়েছে। আরও […]

kedarnath temple

বন্ধ হল কেদারনাথ, শীতকালীন আবাস উখিমঠের পথে রওনা

কেদারনাথ: রীতি মেনেই ভাইফোঁটার দিন ভোরে দরজা বন্ধ হল কেদারনাথের। শীতকালীন আবাস উখিমঠের পথে রওনা দিয়েছেন কেদারনাথ। চারধামের জন্য খ্যাত উত্তরাখণ্ডের গাড়োয়াল। সেই চারধাম, অর্থাৎ যমুনোত্রী, গঙ্গোত্রী, কেদারনাথ এবং বদরীনাথ শীতের ছ’ মাস পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। এই সময়ে অপেক্ষাকৃত নিচু জায়গায় নেমে আসেন অধিষ্ঠিত দেবদেবীরা। চিরাচরিত রীতি মেনে মঙ্গলবার ভোর সাড়ে চারটে নাগাদ কেদারনাথে

কবে বন্ধ হচ্ছে গাড়োয়ালের তীর্থক্ষেত্রগুলি?

ভ্রমণঅনলাইন ডেস্ক: পুজো শেষ। এ বার ধীরে ধীরে শীত পড়তে শুরু করছে। টুকটাক তুষারপাতও শুরু হয়েছে। ফলে আর কিছু দিনের মধ্যে বন্ধ হয়ে যাবে গাড়োয়ালের বিভিন্ন তীর্থক্ষেত্র। ইতিমধ্যে বৃহস্পতিবার বন্ধ হয়েছে হেমকুণ্ড সাহেব। বাকি জায়গাগুলিও এ বার বন্ধ হয়ে যাবে। নীচে নেমে আসবেন বিভিন্ন মন্দিরে অধিষ্ঠিত দেবদেবীরা। তার পর ছ’মাস পর আবার নিজেদের জায়গায় ফিরে

deoria tal and chowkhamba peak and other peaks

চলুন বেরিয়ে পড়ি : গন্তব্য গাড়োয়াল

ভ্রমণ অনলাইন ডেস্ক: ভ্রমণপিপাসুদের কাছে দেবভূমির গাড়োয়ালের আকর্ষণ সব সময়েই। গরমের ছুটি, বা পুজোর ছুটি, যে কোনো সময়েই বেরিয়ে পড়তে পারেন গাড়োয়ালের উদ্দেশে।  শীতে চার ধাম তথা কেদারনাথ-বদরীনাথ-গঙ্গোত্রী-যমুনোত্রী বন্ধ থাকলেও অন্যত্র যেতে অসুবিধা নেই। ভ্রমণঅনলাইন সাজিয়ে দিচ্ছে গাড়োয়াল ভ্রমণের কয়েকটি ছক।  ভ্রমণ-ছক ১: হরিদ্বার-হৃষীকেশ-কার্তিকস্বামী-উখিমঠ-কল্পেশ্বর-বদরীনাথ-কর্ণপ্রয়াগ-খিরসু-ল্যান্সডাউন প্রথম দিন – আজ থাকুন হরিদ্বারে। দেখুন গঙ্গারতি। দ্বিতীয় দিন –

sunset on Chowkhamba, kanakchouri

গাড়োয়ালে ইতিউতি ৩/ কার্তিকস্বামীকে দেখে বানিয়াকুণ্ড হয়ে ধারী দেবী দর্শন

গাড়ি এগিয়ে চলল কনকচৌরির দিকে। ভিরি, বাসওয়ারা, ভানাজ হয়ে চন্দ্রনগর। বেশ বড়ো নগর। কিছু জায়গায় ধাপচাষ। তার পরেই বেশ ঘন জঙ্গল। এল মোহনখাল। এখান থেকে রাস্তা দু’ ভাগ – একটি গিয়েছে পোখরি, আমরা ধরলাম কনকচৌরির পথ। কনকচৌরিতে আগের বারের কটেজেই থাকা হল। সামনে বাগান, তার পর ঢাল নেমে গিয়েছে নীচের গ্রামের দিকে। আগের বারের তোলা

snow covered road to badri

গাড়োয়ালে ইতিউতি ১ / তুষারাবৃত বদরীনাথকে প্রণাম

গিন্নির বড়ো দুঃখ, কেদার-বদরী দর্শন হল না। অতীতে তিনি অমরনাথ এবং হর-কি-দুন গিয়েছেন ট্রেকিং করেই, কিন্তু এখন হাঁটু সহযোগিতা করবে না কেদারনাথের চড়াইয়ের সঙ্গে। সহধর্মিনীর দুঃখ লাঘবের জন্য ঘোলের প্রস্তাব দে‌ওয়া হল দুধের বদলে। সিদ্ধান্ত গৃহীত হল বদরীনাথের পাশাপাশি প‍‌ঞ্চম কেদার কল্পেশ্বর, তৎসহ কার্তিকস্বামী ইত্যাদি দর্শনের। আমরা দু’ জন এবং অনুজ বন্ধু অনুপমদের তিন জন,

view from mussoorie hotel

গাড়োয়ালের অলিগলিতে / শেষ পর্ব : এক স্বপ্নময় ভ্রমণের সমাপ্তি

সকালের প্রথম আলোয় ঝলমলে যমুনোত্রী হিমাবাহ চোখধাঁধানো রূপ নিয়ে সামনে হাজির। কাল রাতে পাহাড়ের চুড়ায় বরফ পড়েছে। আরও সুন্দর, আরও মসৃণ। কিন্তু আমরা একটু জলদি বেরিয়ে পড়ছি প্রতি দিন। আজও ব্যতিক্রম নয়। আজ আমাদের দুই সহযাত্রী দেবেশ-মণিকা আমাদের ছেড়ে পাড়ি দিচ্ছেন কেদারনাথের পথে। তাঁদের বারকোটে নামিয়ে দিয়ে যাব। সেখান থেকে বাসে উত্তরকাশী যাবেন তাঁরা। তাঁর

view from jankichatti

গাড়োয়ালের অলিগলিতে / পঞ্চম পর্ব: বারকোটে রাত কাটিয়ে জানকীচট্টি

উত্তরকাশী থেকে বেরিয়ে একটু দ্রুত এগোতে লাগলাম। কিন্তু ধরাসু বেন্ডে এসে আবার দাঁড়িয়ে পড়তে হল। সামনে গাড়ির লাইন জানান দিল ধস নেমেছে। তবে খুব বড়োসড়ো নয়। ঘন্টা খানেকের অপেক্ষা। ধস পরিষ্কার হতে আবার যাত্রা। গাড়ি ধরাসু বেন্ড পেরিয়ে এ বার নতুন রাস্তা নিল। ফেলে আসা টিহরীর দিকে না গিয়ে ডান দিকে ঘুরে চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে গাড়ি

view from barsu

গাড়োয়ালের অলিগলিতে / চতুর্থ পর্ব : বারসুতে রাত কাটিয়ে বারকোটের পথে

ইচ্ছা ছিল বা বলা যায় প্রায় নিশ্চিত ছিলাম বরফ পড়বে, কিন্তু বিধি বাম। গঙ্গোত্রীতেও তুষারপাত হল না। তবে সুগতদা চিন্তিত ছিলেন যে বরফ পড়লে ঠান্ডায় আমাদের আরও কষ্ট হবে। সঙ্গে প্রাকৃতিক যে দৃশ্য আমরা দু’ চোখ ভরে গিলছি, কিছুই পাওয়া যাবে না। কিন্তু আমার খুব ইচ্ছা ছিল অন্তত তুষারপাতের অভিজ্ঞতাটা হয়ে যাক। কিন্তু হল না।

gangotri

গাড়োয়ালের অলিগলিতে / তৃতীয় পর্ব : গঙ্গোত্রীতে এক রাত

হরসিলে আমরা তুষারপাত পেলাম না। এই ভ্রমণকাহিনি লেখার সময় হরসিলে ভালো তুষারপাত হয়েছে বলে শুনেছি। বিধি বাম। তবে তুষারপাত হলে পরিষ্কার সকাল উপভোগ করা যেত না। আজও সকাল ৭টা নাগাদ বেরিয়ে পড়লাম গঙ্গোত্রীর পথে। বেশি রাস্তা নয়, ঘণ্টা খানেকের। কিন্তু আমরা থেমে থেমে যাব বলে একটু তাড়াতাড়ি বেরোচ্ছি প্রতি দিন। আর থামব নাই-বা কেন? এক

Scroll to Top