চলো করি বিহার কোচবিহার – পর্ব ১/ হাঁ করে দাঁড়িয়ে প্যালেসের সামনে
‘আঁকা বাঁকা পথে যদি, মন হয়ে যায় নদী, তীর ছুঁয়ে বসে থাকি না…আমাকে ধরে রাখি না’ – আরতি মুখোপাধ্যায়ের কণ্ঠসুধা
Read Moreঘুরতে বেরিয়ে নানা স্মৃতি জমা হয় মনের মধ্যে। সেই সব স্মৃতি হাতড়ে লেখা এই বিভাগের ভ্রমণ কাহিনিগুলি।
‘আঁকা বাঁকা পথে যদি, মন হয়ে যায় নদী, তীর ছুঁয়ে বসে থাকি না…আমাকে ধরে রাখি না’ – আরতি মুখোপাধ্যায়ের কণ্ঠসুধা
Read Moreখুব আস্তে আস্তে অনেকক্ষণ ধরে হাঁটব, এই মানসিকতা নিয়ে কিছুটা চলতেই দেখি বিকেভঞ্জন অনেক নীচে চলে গেছে। আরও কিছুক্ষণ পর
Read Moreএকটা ম্যাগপাইয়ের ডাকে পরদিন ঘুম ভাঙল। জানলার পর্দা সরিয়ে দেখি রাত তখনও শেষ হয়নি। তবে দিগন্তে ক্ষীণ রক্তিমাভাস। আকাশের ট্রেকাররা
Read Moreএক একজন দশ থেকে পনেরো বারও গেছে এই পথে। কেউ কেউ তো কোথায় ক’টা বাঁক, তা-ও গুনে বলে দিতে পারে।
Read Moreগাড়ি এগিয়ে চলল কনকচৌরির দিকে। ভিরি, বাসওয়ারা, ভানাজ হয়ে চন্দ্রনগর। বেশ বড়ো নগর। কিছু জায়গায় ধাপচাষ। তার পরেই বেশ ঘন
Read Moreবদরীনাথ থেকে ফিরতিপথে জমাট তুষার ছিল পথের দু’ পাশে, যেন টুথপেস্ট লাগানো। যাওয়ার সময় যে গাছগুলোকে দেখে মনে হয়েছিল কেউ
Read Moreগিন্নির বড়ো দুঃখ, কেদার-বদরী দর্শন হল না। অতীতে তিনি অমরনাথ এবং হর-কি-দুন গিয়েছেন ট্রেকিং করেই, কিন্তু এখন হাঁটু সহযোগিতা করবে
Read Moreগ্যাংটকের হোটেলে ঘরগুলো খুব সুন্দর পজিশনে ছিল। বড়ো বড়ো জানলা দিয়ে দূরের পাহাড় দেখা যায়। পরে জেনেছিলাম ওই পাহাড়েই বোনঝাকরি
Read Moreপুরোনো বাবা মন্দির থেকে মাত্র কয়েক কিমি রাস্তা, আধ ঘণ্টায় চলে এলাম কুপুপ লেক। বরফ গলতে শুরু করেছে। রাস্তায় কাদা-কাদা
Read Moreপপকর্ন খেতে খেতে যাত্রা শুরু। কিছুটা যাওয়ার পর গতি মন্থর করে ভূপাল দেখাল – ওই দেখুন পুরোনো সিল্ক রুট। অনেকগুলো
Read More