ভ্রমণকথা Archives - Page 15 of 18

জলসাঘরের করুণ সুরে নিমতিতা রাজবাড়ি

বিশ্বম্ভর রায় মানতেই নারাজ যে তাঁর সোনালি সময় অতীত, জমিদারি অস্তাচলের পথে, এখন জলসাঘরের রোশনাই ফিরিয়ে আনা না-মুমকিন। পাশ দিয়ে

ছোট্টবেলা থেকে মা-বাবার সঙ্গে কোলে চেপে, হাত ধরে, প্রচুর ভ্ৰমণ করেছি। যাওয়ার আগে তোড়জোড়, প্যাকিং করা থেকেই মনটা ঘুরতে শুরু

দুই বাংলার কাঁটাতার গলে অশ্রুধারার মতো নেমে এসেছে তিনটে নদী – টাঙ্গন, পুনর্ভবা আর আত্রেয়ী। বুনিয়াদপুর থেকে জাতীয় সড়ক ধরে

অঙ্কিতা দত্ত “এ তো গভীর জঙ্গল! সূর্যের আলো প্রায় ঢুকছেই না” – গাড়ি থেকে নেমেই জেঠু বললেন। এইমাত্র তিনচুলে এসে

নিজেকে নিয়ে চিন্তা হচ্ছে ইদানীং। ক্যালেন্ডারে লাল কালি দেখলেই, পল্টু উঠছে লাফিয়ে। চলো পালাই, কিছু করে দেখাই। আর পড়ে যাচ্ছি

আগের দিন অব্দি গৌড়ের ইতিকথা বলার চেষ্টা করেছি। এটা বলতেই হবে যে তথ্যের জন্য ইন্টারনেট ঘাঁটতে হয়েছে। যা পেয়েছি সেটাই

বাইশগজী দেওয়াল থেকে আমবাগানের মাঝখান দিয়ে বাঁ দিকে মাটির রাস্তা চলে গিয়েছে। বাঁ দিকে কিছু দূর হেঁটে যাওয়ার পর দেখলাম

একটু চলেই পৌঁছে গেলাম দাখিল দরওয়াজায়। এটি যে কে তৈরি করেছিল তা নিয়ে বিতর্ক আছে। কেউ বলেন হুসেন শাহ ১৪২৫

লেখার আগে একটু ভূমিকা। অনেক দিন পরে আবার লিখতে বসেছি। উদ্দেশ্য একটি ভ্রমণবৃত্তান্ত লেখার। কিন্তু লিখতে গিয়ে মুশকিলে পড়লাম। মুশকিল

‘…আমার দিকে কেন তাকায়, তোমার চোখ,/লিখতে কেন বাধ্য করে এই অবেলায়,/দ্বিধান্বিত সুখ! সেও তো এক মনের অসুখ…’। পাইনের বুক চিরে