রাজ্য

সাংস্কৃতিক পর্যটনে বিশ্ব সেরা হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ। এই রাজ্যের বিভিন্ন ভ্রমণ গন্তব্যের হদিশ পাবেন এই বিভাগে।

bhorer alo gajoldoba

গজলডোবার ‘ভোরের আলো’য় শুরু হয়ে গেল অনলাইন বুকিং

ভ্রমণ অনলাইনডেস্ক: গত ৩ অক্টোবর গজলডোবায় চালু হয়েছে পর্যটন প্রকল্প ‘ভোরের আলো‘। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত দিয়ে ওই নতুন প্রকল্পের উদ্বোধনের পরই চালু হয়ে গেল অনলাইনে বুকিং পরিষেবা। ফলে পুজোর ছুটিতে নির্ভেজাল আনন্দের টানে ভোরের আলোয় থাকার প্ল্যান থাকলে নিতে পারেন ওই অনলাইন পরিষেবার সুবিধা। ভোরের আলোয় রয়েছে পাঁচটি কটেজ এবং দু’টি এসি টেন্ট। কটেজের […]

পাহাড়ে-ডুয়ার্সে হোমস্টে কেন্দ্রিক পর্যটনের বিকাশে বিশেষ উদ্যোগ পর্যটন দফতরের

ভ্রমণঅনলাইন ডেস্ক: পাহাড় এবং তরাই-ডুয়ার্সের হোমস্টেগুলিকে আরও উন্নত করতে এবং হোমস্টে কেন্দ্রিক পর্যটনকে আরও উন্নত করতে বিশেষ উদ্যোগ নিল রাজ্য পর্যটন দফতর। হোমস্টেগুলো সংস্কারের জন্য সরকারের তরফ থেকে অর্থসাহায্য করা হবে। পুজোর পর এই কাজ জোরকদমে শুরু হবে বলে জানিয়েছেন পর্যটনমন্ত্রী গৌতম দেব। সম্প্রতি পাহাড় সফরে এসে হোমস্টে-কেন্দ্রিক পর্যটনের ডাক দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বলেছিলেন,

tarapith

তারাপীঠকে ‘বুড়ি’ করে

তারাপীঠ অনেকেই যান। আর পাঁচ জনের মতো আমরা যখন রামপুরহাট স্টেশনে নামলাম তখন চাঁদিফাটা ঝলসানি বুঝিয়ে দিচ্ছিল তীর্থস্থানের কী মহিমা। স্টেশনের ট্রেকার-অটো আর টোটোর ধাক্কা সামলিয়ে দু’টি পরিবারের সঙ্গে একটি বড়ো গাড়িতে পৌঁছোলাম তারাপীঠ মন্দিরের গলির মুখে। মায়ের মন্দিরের কয়েক পা আগে আমাদের ঠিক করা হোটেল ‘মায়ের দান’ আমাদের জন্য অপেক্ষা করছিল। ভদ্র-নম্র যুবক হোটেল

গজলডোবায় চালু হল ‘ভোরের আলো’, দেখে নিন কিছু ছবি

ভ্রমণঅনলাইন ডেস্ক গজলডোবায় চালু হয়ে গেল ‘ভোরের আলো’ পর্যটন প্রকল্প। বুধবার এই প্রকল্পের উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।  কটেজগুলি ছাড়াও বৈকুণ্ঠপুর জঙ্গলে সাইক্লিং এবং বোটিং প্রকল্পেরও সূচনা করে দেওয়া হল। কটেজগুলি রাজ্য পর্যটন নিগমের অন্তর্গত। এখনও অনলাইন বুকিং পরিষেবা চালু না হলেও কিছুদিনের মধ্যে তা চালু করে দেওয়া যাবে। নিগমের কর্তারা জানান, গাইডের ভূমিকায় কাজে লাগানো

রেকর্ড সংখ্যক পরিযায়ী পাখির আগমন, পুজোয় ঘুরে আসুন পশ্চিমবঙ্গের এই পক্ষীনিবাসে

ভ্রমণঅনলাইন ডেস্ক: অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে দিল রায়গঞ্জের কুলিক পক্ষীনিবাসে পরিযায়ী পাখির আগমন। এ বছর এখনও পর্যন্ত ৯৮,৫৩২টি পাখি এই পক্ষীনিবাসে এসেছে। এমনই জানা গিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বন দফতরের করা একটি সমীক্ষায়। রায়গঞ্জের ডিভিশনাল ফরেস্ট অফিসার দ্বীপর্ন কুমার দত্ত বলেন, “অনেক বছরের মধ্যে এ বারই এত বেশি সংখ্যক পরিযায়ী পাখির আগমন ঘটল এখানে।” তাঁর মতে,

entrance of chinese temple

ভারতের প্রথম চিন সাম্রাজ্যে একদিন

১৭৭৮ খ্রিস্টাব্দের কোনো এক দিন৷ বজবজ থেকে কয়েক কিলোমিটার দক্ষিণে গঙ্গার ঘাটে নোঙর করল এক বিশাল বাণিজ্যতরী৷ সে দিন সেই আগন্তুক বাণিজ্যতরীটি দেখে তৎকালীন জমিদারমশাই তৎক্ষণাৎ তরীটি আটক করার নির্দেশ দিলেন৷ বাণিজ্যতরী থেকে নেমে এলেন ছোটো ছোটো চোখবিশিষ্ট এক ব্যক্তি। জমিদারের নায়েব তাঁর কাছে জানতে, তাঁদের জমিদারিতে এ ভাবে পা রাখার উদ্দেশ্য কী। প্রত্যুত্তরে মানুষটির

lataguri resort

পর্যটনের প্রসারে লাটাগুড়িতে বিশেষ উদ্যোগ উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দফতরের

ভ্রমণঅনলাইন ডেস্ক:  শীঘ্রই লাটাগুড়িতে চালু হতে চলেছে পশ্চিমবঙ্গ বনোন্নয়ন নিগমের নতুন একটি রিসোর্ট। উত্তরবঙ্গে উন্নয়ন দফতরের তত্ত্বাবধানে এই রিসোর্টটি তৈরি হচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গে পর্যটনের প্রসারে বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছে রাজ্য সরকার। একদিকে যেমন পর্যটন দফতরের আওতায় থাকা টুরিস্ট লজগুলির ভোল বদল ঘটানো হচ্ছে, তেমনই উত্তরবঙ্গে নতুন বেশকিছু ট্রেকিং রুটও খুলে দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি রাস্তা তৈরি করা,

bangarh

এক টুকরো ইতিহাস – বাণগড়

 দুই বাংলার কাঁটাতার গলে অশ্রুধারার মতো নেমে এসেছে তিনটে নদী – টাঙ্গন, পুনর্ভবা আর আত্রেয়ী। বুনিয়াদপুর থেকে জাতীয় সড়ক ধরে বালুরঘাটের দিকে গেলে এরা তিনজনই একে একে এসে ধরা দেয়। ইতিহাসের চোরাস্রোতে তলিয়ে যাওয়া কত গল্প বলে। গঙ্গারামপুর থেকে শিববাটির রাস্তাটা উত্তরে পুনর্ভবার গা ঘেঁষে চলে গিয়েছে সীমান্তের দিকে। সেই পথে কিছু দূর এগোতেই আর্কিওলজিকাল

duarsini to open for tourists before puja

কয়েকটা দিন নিরিবিলিতে কাটাতে চান? চলুন দুয়ারসিনি

ভ্রমণঅনলাইন ডেস্ক: বছর দশেক আগের কথা। মাওবাদীদের হামলায় গুঁড়িয়ে গেল পুরুলিয়ার বান্দোয়ানে পঞ্চায়েত সমিতির নির্মীয়মাণ একটি অতিথি আবাদস। এর সরাসরি প্রভাব পড়ল কাছেই একটি টিলার ওপরে অবস্থিত রাজ্য বনোন্নয়ন নিগমের রিসর্টে। সাতগুড়ুম নদীর তীরে অবস্থিত রিসর্টে বন্ধ হয়ে গেল পর্যটকদের আনাগোনা। পর্যটকদের জন্য বন্ধ হয়ে গেল দুয়ারসিনির দরজা। কিন্তু সে সব এখন অতীত। নতুন করে ফের

ajodhya pahar tourism purulia

অযোধ্যা পাহাড়ে পর্যটনের প্রসারে হোমস্টে প্রকল্পের ওপরে জোর পুরুলিয়া জেলা প্রশাসনের

ভ্রমণঅনলাইন ডেস্ক: পুরুলিয়ায় অযোধ্যা পাহাড়ে পর্যটনের প্রসারে হোমস্টে প্রকল্পর ওপরে জোর দিয়েছে জেলা প্রশাসন। বর্তমানে অযোধ্যা পাহাড়ে পর্যটকদের জন্য রাত্রিবাসের জায়গা বেশ কমই। সেই অভাব পূরণ করতেই এই উদ্যোগ। দক্ষিণবঙ্গের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ এই অযোধ্যা পাহাড়েই হয়েছে (২,৮০০ ফুট)। পাশাপাশি এই অঞ্চলকে কাজে লাগিয়ে অনেক পাহাড় চড়ার প্রশিক্ষণও  আয়োজিত হয়। সেই কারণেই এই উদ্যোগ। ইতিমধ্যে হোমস্টে

Scroll to Top