• https://dewanarsitek.id/var/index/
  • https://ept.metropolitanland.com/
  • https://data.pramukajabar.or.id/
  • http://103.206.170.246:8080/visi/
  • https://mpp.jambikota.go.id/
  • https://lms.rentas.co.id/
  • https://utbis.ollinsoft.com/
  • https://bppsdmsempaja.kaltimprov.go.id/
  • https://fmipa.unand.ac.id/
  • https://sptjm.lldikti4.id/banner/
  • mbokslot
  • https://e-journal.faperta.universitasmuarabungo.ac.id/
  • https://link.space/@splus777
  • https://sptjm.lldikti4.id/storage/
  • https://apps.ban-pdm.id/simulasi/hoaks/
  • https://editoriales.facultades.unc.edu.ar/cache/assets/
  • https://dewanarsitek.id/dewan/
  • https://dms.smhg.co.id/assets/js/hitam-link/
  • https://smartgov.bulelengkab.go.id/image/
  • https://app.mywork.com.au/
  • slotplus777
  • https://heylink.me/slotplussweet777/
  • https://pastiwin777.uk/
  • Mbokslot
  • http://103.81.246.107:35200/templates/itax/-/mbok/
  • https://rsjdahm.id/vendor/
  • https://pastiwin777.cfd/
  • https://rsjdahm.id/Vault/
  • https://heylink.me/Mbokslot.com/
  • https://www.intersmartsolution.com
  • https://sikapro-fhisip.ut.ac.id/
  • মাটি থেকে ১,৩৭৫ ফুট নীচে, পর্যটকদের জন্য খুলে গেল বিশ্বের গভীরতম হোটেল - Bhramon Online
    ভ্রমণের খবর

    মাটি থেকে ১,৩৭৫ ফুট নীচে, পর্যটকদের জন্য খুলে গেল বিশ্বের গভীরতম হোটেল

    ভ্রমণ অনলাইনডেস্ক: সম্প্রতি ব্রিটেনের ওয়েলসে পর্যটকদের জন্য একটি হোটেল খোলা হয়েছে যেটি বিশ্বের ‘গভীরতম হোটেল’ হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে। কারণ এই হোটেলটির অবস্থান ভূপৃষ্ঠ থেকে ১,৩৭৫ ফুট গভীরে।

    অ্যাডভেঞ্চারের নেশায় বহু মানুষ পাড়ি দেন পাহাড়-সমুদ্র-জঙ্গলে। কিন্তু মাটির নীচে বিলাসবহুল হোটেলে থাকার সুযোগ প্রায় নেই। তা-ও ভূপৃষ্ঠ থেকে ১,৩৭৫ ফুট বা ৪১৯ মিটার নীচে। সম্প্রতি ব্রিটেনের ওয়েলসে স্নোডোনিয়া পাহাড়ের নীচে খোলা হয়েছে এই হোটেল।

    এই হোটেল আদতে একটি পরিত্যক্ত খনি। সেই খনিই এখন হয়ে উঠেছে বিশ্বের ‘গভীরতম হোটেল’। আর হোটেলের নাম রাখা হয়েছে ‘ডিপ স্লিপ’, অর্থাৎ ‘গভীর ঘুম’।

    যাঁরা সব সময় অ্যাডভেঞ্চারের নেশায় মুখিয়ে থাকেন, তাঁদের জন্য আদর্শ এই হোটেল। যদিও নির্মাতাদের মতে, এটা কোনো হোটেল নয়। এটা হল ‘রিমোট-ক্যাম্প অ্যাডভেঞ্চার এক্সপেরিয়েন্স’। কারণ এই হোটেলে পৌঁছোতে গেলে আপনাকে ৪৫ মিনিট ট্রেক করতে হবে। আর এই ট্রেকিং রুটের মধ্যেও আপনি বেশ কিছু রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হতে পারবেন।

    খনিতে কাজ চলার সময় মাটি-পাথর কেটে খাড়াই রাস্তা বানানো হয়েছে। সেই পথ ধরে, ক্ষয়ে যাওয়া সেতুর উপর দিয়ে, দড়ি বেয়ে নামতে হবে নীচে। ট্রেকিংয়ের জন্য আপনাকে আলাদা ভাবে সাজ-সরঞ্জাম নিতে হবে। হেলমেট, টর্চ, ওয়েলিংটন বুট নিতে হবে।

    ১৮১০ থেকে ১৯৩৯ সাল পর্যন্ত খনিতে কাজ চলেছিল। তখন শ্রমিকেরা যে পথ ধরে কাজ করতেন, সেটাই এখন হোটেলে যাওয়ার রাস্তা। প্রায় ৪৫ মিনিট হাঁটার পর দেখতে পাবেন ইস্পাতের বড়ো দরজা। এটাই ‘ডিপ স্লিপ’-এর প্রবেশদ্বার। পৌঁছোনোমাত্র পানীয়ের সঙ্গে আপনাকে স্বাগত জানানো হবে। আর ক্লান্তি দূর করার জন্য রয়েছে পিকনিক টেবিলে খাওয়াদাওয়ার বন্দোবস্ত। হাতমুখ ধোয়ার জন্য রয়েছে জলের ব্যবস্থা। সেই জল আসে ঝরনা বেয়ে। আর তার পরেই গভীর ঘুম।

    তবে সপ্তাহে মাত্র একটা দিন আপনি রাত কাটাতে পারবেন বিশ্বের গভীরতম হোটেলে। শুধু শনিবার রাতে পর্যটকদের জন্য ‘ডিপ স্লিপ’ খোলা থাকে। ‘ডিপ স্লিপ’ যাওয়ার জন্য শনিবার বিকেল ৫ টার মধ্যে ব্লেনাউ এফফেস্টিনিয়োগ শহরের কাছে গো বেলোর বেসে আপনাকে পৌঁছোতে হবে। সেখানে একজন গাইড আপনার জন্য অপেক্ষা করবেন, যিনি আপনাকে নিয়ে যাবেন বিশ্বের গভীরতম হোটেলে। সেই গাইডও সে দিন আপনার সঙ্গে খনিতেই রাত কাটাবেন। রবিবার সকালে আপনার জন্য ব্রেকফাস্টের ব্যবস্থা করে দেবেন, আবার আপনাকে নিয়ে উঠে আসবেন উপরে।

    Leave a Reply

    Your email address will not be published. Required fields are marked *