• https://dewanarsitek.id/var/index/
  • https://ept.metropolitanland.com/
  • https://data.pramukajabar.or.id/
  • http://103.206.170.246:8080/visi/
  • https://mpp.jambikota.go.id/
  • https://lms.rentas.co.id/
  • https://utbis.ollinsoft.com/
  • https://bppsdmsempaja.kaltimprov.go.id/
  • https://fmipa.unand.ac.id/
  • https://sptjm.lldikti4.id/banner/
  • mbokslot
  • https://e-journal.faperta.universitasmuarabungo.ac.id/
  • https://link.space/@splus777
  • https://sptjm.lldikti4.id/storage/
  • https://apps.ban-pdm.id/simulasi/hoaks/
  • https://editoriales.facultades.unc.edu.ar/cache/assets/
  • https://dewanarsitek.id/dewan/
  • https://dms.smhg.co.id/assets/js/hitam-link/
  • https://smartgov.bulelengkab.go.id/image/
  • https://app.mywork.com.au/
  • slotplus777
  • https://heylink.me/slotplussweet777/
  • https://pastiwin777.uk/
  • Mbokslot
  • http://103.81.246.107:35200/templates/itax/-/mbok/
  • https://rsjdahm.id/vendor/
  • https://pastiwin777.cfd/
  • https://rsjdahm.id/Vault/
  • https://heylink.me/Mbokslot.com/
  • https://www.intersmartsolution.com
  • https://sikapro-fhisip.ut.ac.id/
  • স্বল্পচেনা উত্তরবঙ্গ: প্রকৃতির কোলে তাবাকোশী - Bhramon Online
    আমাদের বাছাইপাহাড়রাজ্য

    স্বল্পচেনা উত্তরবঙ্গ: প্রকৃতির কোলে তাবাকোশী

    ভ্রমণঅনলাইন ডেস্ক: নামটা শুনলে অনেকেই ভাবতে পারেন জায়গাটি জাপানে নাকি! না, জাপানি জাপানি শোনালেও, উত্তরবঙ্গে দার্জিলিং পাহাড়ে অবস্থিত একটি নেপালি গ্রাম তাবাকোশী, যা এক কথায় প্রকৃতিপ্রেমীর কাছে স্বর্গরাজ্য।

    প্রকৃতি যাঁরা ভালোবাসেন, প্রকৃতির কোলে যাঁরা থাকতে চান তাঁদের জন্য তাবাকোশী। আগের দিন বুনকুলুংয়ের কথা বলেছিলাম। তারই মতো তাবাকোশী থেকেও কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যায় না। কিন্তু এই জায়গার সৌন্দর্য বাড়িয়েছে চা-বাগান। পাহাড়ের গা বেয়ে উঠে গিয়েছে সুদূরপ্রসারী সেই চা-বাগান। গ্রামটির পাশ দিয়ে বয়ে চলেছে রাঙভাঙ নদী তার নিজস্ব ছন্দে আর শব্দে। এই নদী নেপালে তাবাকোশী বা তামাকোশী নামে পরিচিত আর সেই থেকেই এই গ্রামটির নামও হয়ে উঠেছে তাবাকোশী।

    বিচিত্র পাখির আনাগোনা আর তাদের কলতানে মুখরিত এই ছোট্ট অনবদ্য তাবাকোশী। নদীর পাশে আছে একটি সুন্দর পার্ক। সব মিলিয়ে সুন্দর মন জুড়ানো পরিবেশে বেশ কয়েকটা দিন কাটাতে পারলে আপনার শরীরে যে গাদা গাদা অক্সিজেন ঢুকবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।

    কমলালেবুর মরশুমে এলে তো আরও জমে যাবে ব্যাপারটা। সন্ধ্যায় নদীর ধারে বসে পাহাড়ি নদীর বয়ে যাওয়া কুল কুল শব্দ শুনুন । পাশে ওই বাগানটি ছাড়াও রয়েছে একটি কৃত্রিম হ্রদ। বোটিংও হয়।

    এ ছাড়া তাবাকোশী থেকে দেখতে পারেন মিরিক লেক, গোপালধারা চা বাগান, সীমানা ভিউ পয়েন্ট, যেতে পারেন পশুপতি মার্কেট (নেপাল) । সবই খুবই কাছাকাছি ।

    আরও পড়ুন স্বল্পচেনা উত্তরবঙ্গ: গণ্ডার দেখতে পাতলাখাওয়া

    কী ভাবে যাবেন

    প্রথমে ট্রেনে এনজেপি বা বিমানে বাগডোগরা পৌঁছন। erail.in থেকে ট্রেন সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য পেয়ে যাবেন। সেখান থেকে মিরিক লেক যাওয়ার রাস্তা ধরুন। লেক পেরিয়ে গোপালধারা চা বাগানের দিকে দু’ কিমি গেলেই রাঙভাঙ মোড় । ঘুরুন ডান দিকে। এখান থেকে সাড়ে পাঁচ কিমি নীচে নামতে হবে। মনে রাখতে হবে স্থানীয় লোকেরা যতটা তাবাকোশী নামে জানে তার চেয়ে বেশি রাঙভাঙ নামে চেনে। শিলিগুড়ি থেকে সরাসরি আসতে চাইলে গাড়ি ভাড়া করে নেওয়াই ভালো। নইলে শেয়ার জিপে মিরিক এসে, সেখান থেকে গাড়ি বদল করতে পারেন।

    কোথায় থাকবেন

    তাবাকোশীতে থাকার জন্য বেশ কিছু রিসর্ট এবং হোমস্টে রয়েছে। দেখে নিন।

    ১) রিভারসাইড ডোয়েলিং (০৬২৯৭১৪৬৪৩০)

    ২) টি ভিলেজ হোমস্টে (০৯০৮৩১১১৫৬৬)

    ৩) সুনাখরি হোমস্টে (০৮৩৭২০৬৪৪১৯)

    ৪) ইয়োলমো হোমস্টে (০৮২৫০১৪০৩৮০)

    Leave a Reply

    Your email address will not be published. Required fields are marked *