ভ্রমণকথা

দ্য গ্রেট গোয়া ৬ / সেরা সৈকত পালোলেমে

সময়মতো গাড়ি নিয়ে আসিফ হাজির। আমরাও তৈরি। আজ আর লাঞ্চ প্যাকের দরকার নেই, বদলে রয়েছে প্রাতরাশের প্যাকেট। আজকের লাঞ্চ হবে স্পাইস গার্ডেনে। ওখানে টিকিটের সঙ্গেই লাঞ্চের দাম ধরা থাকে। কিছুক্ষণ পরেই আসিফ এক জায়গায় গাড়ি থামিয়ে বলল, এটা বেনোলিম বিচ। আপনারা যেখানে আছেন সেই কোলভার পাশের বিচ। চট করে ঘুরে আসুন। এখান দিয়ে যাচ্ছিলাম তাই […]

দ্য গ্রেট গোয়া ৫ / ওল্ড গোয়ার চার্চ দেখে মন্দির দর্শন

ডোনা পাওলা। সমুদ্রের উপর সেতুর মতো করে চলাচলের চওড়া রাস্তা। রেলিং-এর ধারে অনেকেই সমুদ্রে ছিপ ফেলে মাছ ধরছে। আমরাও ফটোসেশনে মেতে উঠলাম। এটা আদপে একটা ভিউ স্পট। এখান থেকে চারপাশটা ভারী সুন্দর দেখায়। এই ডোনা পাওলাতেই আছে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ওশিয়ানোগ্রাফি। এই ডোনা পাওলা নিয়ে একটা বেদনাদায়ক প্রেমের গল্প প্রচলিত। হাঁটতে হাঁটতে আমার সঙ্গীদের সেটাই

দ্য গ্রেট গোয়া ৪ / ‘ওয়েলকাম টু দ্য ঘোস্ট হাউস’

ভ্রমণ মানে চাওয়া-পাওয়া,/ ভ্রমণ মানে জ্ঞান।/ ভ্রমণ মানে অজানারে/ জানতে চাওয়ার টান।/ ভ্রমণ মানে সঙ্গী-সাথি/ মানিয়ে নিয়ে চলা। ভ্রমণ মানে মনটি খুলে/ চারটি কথা বলা।/ খুশির ভাঁড়ার ভর্তি করে/ বয়স কমায় ভ্রমণ,/ বাচ্চা-বুড়ো ছেলে-মেয়ে/ এক হয়ে যায় মন।/ ভ্রমণ মানে কাজের ফাঁকে/একটু বিরতি,/ ভ্রমণ মানে সব ভুলে আজ/ একটু স্বস্তি। ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠে সবাইকে

দ্য গ্রেট গোয়া ৩ / কালাঙ্গুটে-বাগা দর্শনের পর সানসেট ক্রুজে

গাড়ি চালাতে চালাতে আসিফ জানাল আমরা এখন কালাঙ্গুটে বিচে যাচ্ছি। পার্কিং-এ গাড়ি রাখা থাকবে। হেঁটে চৌরাস্তা পেরিয়ে বিচে যেতে হবে। এক ঘণ্টা বিচে ঘুরে আবার চৌরাস্তায় এসে তাকে ফোন করে ডেকে নিতে হবে। এক সময় আমরা চৌরাস্তায় পৌঁছেও গেলাম। আসিফ আমাদের নামিয়ে দিয়ে পার্কিং-এ চলে গেল। দু’দিকে মার্কেট, মাঝখানে বিচে যাওয়ার চওড়া রাস্তা। উরিব্বাস! এত

দ্য গ্রেট গোয়া ২ / ডলফিন ট্যুর সেরে কন্ডোলিমে কিছুক্ষণ

স্নান খাওয়া করে সমুদ্রের ধারে যখন গেলাম তখন সন্ধ্যা নামছে। সমুদ্রের ধারেই হোটেল। গোয়ার সমুদ্রের প্রথম ছোঁয়া মনকে এক লহমায় পুলকিত করে দিল। শরীরের সমস্ত ক্লান্তি যেন কোথায় উবে গেল। বাচ্চা-বড়ো সবাই সমুদ্রের জলে পা ভিজিয়ে নিলাম। অন্ধকারে দু-একটা ফটো তোলার চেষ্টা করলাম। ভালো হল না। অগত্যা সেগুলো ডিলিট করার কাজে মন দিলাম। ঠিক সেই

দ্য গ্রেট গোয়া ১ / যাত্রা অমরাবতী এক্সপ্রেসে

হাওড়া থেকে গোয়া যাওয়ার একমাত্র ট্রেন ১৮০৪৭ অমরাবতী একপ্রেস। রাত সাড়ে ১১টায় ছাড়ার কথা, বাস্তবে ছাড়ল আরও ১৫ মিনিট পরে। আমরা সাড়ে সাত জন চলেছি গোয়ার উদ্দেশে – আমি, স্ত্রী মৌসুমি ও চার বছরের ছেলে রূপ; সঙ্গে আমাদের দুই বন্ধু-পরিবার – সৈকত মল্লিক ও তার স্ত্রী সুলতা, সুকুমার বিশ্বাস ও তার স্ত্রী পলি আর ছেলে

Scroll to Top