birbhum

শান্তিনিকেতনের বিখ্যাত মহামায়া পাইস হোটেল

মাছে ভাতে বাঙালি! আর সেই খাবারে যদি থাকে খাঁটি তেল, হতে বাটা মশলা, রন্ধনের নানা রকমের উপাদান তাহলে তো পোয়া বারো। সেই খাবার হবে স্বাদে ও গুণে ভরা। ঠিক এমনটাই করে চলেছে শান্তিনিকেতনের চৌরাস্তায় মহামায়া হোটেল। পাইস হোটেলের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয়। উইকেন্ডে কয়েক দিন হাতে ছুটি পেয়েছেন, ইচ্ছে আছে শান্তিনিকেতন যাবেন? নব ফাল্গুনের দিনে আপনার […]

অজয় নদের তীরে জয়দেব কেঁদুলি

কাছে পিঠে কোথায় যাবেন ভাবছেন? চলে আসুন এক জনপ্রিয় স্থান কেঁদুলি। একদিনের জন্য পরিবার বা বন্ধুরা মিলে উপভোগ করুন। বীরভূমের জয়দেব কেঁদুলি গ্রাম। অজয় নদের তীরে এখানেই গীতগোবিন্দ রচয়িতা কবি জয়দেবের জন্মস্থান। অজয় নদের প্রান্তরে পৌষ সংক্রান্তিতে হয় জয়দেব কেঁদুলি মেলা। মেলা ঘিরে মেতে ওঠেন মানুষজন। বহু বাউলের দর্শন পাওয়া যায়। কেঁদুলির মূল আকর্ষণ। অতীতের

ঘুরে আসুন রাজ্যের বারোটি শৈব তীর্থ,পর্ব ৪

পর্ব ৪ বাংলায় তখন মাঘ মাস। ১৭৪৫ সাল। বাংলা-বিহার-উড়িষ্যার নবাব আলীবর্দী খানের সৈন্যরা হঠাৎ বিদ্রোহ করে বসলেন। সেই সুযোগে চতুর্থবারের মতো বর্গিরা বাংলায় এলো। বাংলার বুকে ত্রাহি ত্রাহি রব। সেই আক্রমণ এসে পড়ল বীরভূম জেলায়। ঘোড়ায় চড়ে বর্গিরা লুঠপাঠ চালালেন বীরভূমে গ্রামের পর গ্রাম। ভাস্কর পন্ডিতের নেতৃত্বে সব গ্রাম তখন বর্গি হানার শিকার। লুঠেরাদের অত্যাচারে

ঘুরে আসুন, বীরভূমের অজানা পাঁচ সতীপীঠ

বীরভূম তন্ত্রপীঠ ও সিদ্ধপীঠ নিয়েই ভরপুর। এই জায়গাতেই তান্ত্রিক ধর্মের সবচেয়ে বেশি প্রভাব। সতীর পাঁচটি দেহাংশ বীরভূমে পড়েছিল। ৫১ সতীপীঠের অন্যতম পাঁচটি হলো নলাটেশ্বরী, নন্দীকেশ্বরী, বক্রেশ্বর, কঙ্কালীতলা ও ফুল্লরা। “লক্ষ লক্ষ ছায়ার শরীর! দুঃখরাশি জগতে ছড়ায়,নাচে তারা উন্মাদ তান্ডবে; মৃত্যুরূপা মা আমার আয়!” পীঠনির্ণয় তন্ত্রে উল্লেখিত যে, দক্ষযজ্ঞের সময় বিষ্ণু সুদর্শন চক্রে সতীর দেহ ৫১টি

বোলপুরের কাছেই গুপ্ত, পাল, সেন প্রভৃতি আমলের নিদর্শন! যেন এক সংগ্রহশালা, পর্ব ৫

পর্ব ৫ মুকুট তপাদার সমগ্র এশিয়ার প্রাচীনতম দুর্গামূর্তি দেউলী গ্রামে। অজয় নদীর পাড়ে পার্বতী মন্দির। যার লোকমুখে প্রচলিত নাম খ্যাঁদা পার্বতী। গবেষকরা মনে করেন মূর্তিটি পাল যুগের সময়কার। প্রস্তরমূর্তিটি গ্রামবাসীদের কাছে জাগ্রত দেবী। জনপ্রিয় ধারণা অনুযায়ী আছে বহু রহস্য। গোটা গ্রামে কোথাও দুর্গোৎসব হয় না। শরৎকালে এই প্রস্তরমূর্তিকে শাস্ত্র মতে পুজো করা হয়। নবমীর দিন

বোলপুরের কাছেই গুপ্ত, পাল, সেন প্রভৃতি আমলের নিদর্শন! যেন এক সংগ্রহশালা, পর্ব ৪

পর্ব ৪ মুকুট তপাদার ভারত তপস্বীর দেশ। তাদের শক্তির মধ্যেই থাকে ঈশ্বরের মহিমা। আমাদের দেশনায়কও শৌলমারির সাধু বা ভগবানজী হয়ে জীবনের শেষ সময় ছিলেন শোনা যায়। যাইহোক, সারাদেশের তপস্বী ও ভক্তরা পৌষ পূর্ণিমায় মকর সংক্রান্তির দিন পূণ্যস্নান করেন। দিনটি অত্যন্ত পবিত্র। মকর সংক্রান্তিতে শ্রী শ্রী লোচন দাস ঠাকুরের আবির্ভাব তিথি। চৈতন্যজীবনীকার লোচন দাস ছিলেন মধ্যযুগের

বোলপুরের কাছেই গুপ্ত, পাল, সেন প্রভৃতি আমলের নিদর্শন! যেন এক সংগ্রহশালা, পর্ব- ৩

পর্ব ৩ মুকুট তপাদার দেউলীর মকর সংক্রান্তি মেলা পৌষ মাসে মকর সংক্রান্তিতে সূর্য মকর রাশিতে প্রবেশ করে। ২০২৫ সাল, এ বছর মহাকুম্ভ স্নান। ১৪৪ বছর পর এই যোগ আসে। ১৪ই জানুয়ারি মকর সংক্রান্তি। বীরভূমে দেউলীর মকর সংক্রান্তি মেলা উৎসবের সঙ্গে পালন করা হয়। শ্রী শ্রী মহাদেব মন্দির, কুবের নাথ মন্দির, শ্রী শ্রী ভৈরব নাথ মন্দির

বোলপুরের কাছেই গুপ্ত, পাল, সেন প্রভৃতি আমলের নিদর্শন! যেন এক সংগ্রহশালা

মুকুট তপাদার পর্ব ২ বাংলার রাঢ় অঞ্চলটির নাম তখন লাড় দেশ। এখানে একাধিক বণিক শ্রেণীর বসবাস ছিল। অজয় নদ ধরে বাণিজ্য চলতো। দেউলী জনপদের কাছেই এক বন্দর নগর গড়ে ওঠে। সুপুর বন্দর। কার্পাস, রেশম, পশম, তসর, নীল, লাক্ষা প্ৰভৃতি নানা পণ্যদ্রব্য বন্দরে রপ্তানি হত। প্রাচীনকালে সুপুরে বাস করতেন রাজা সুবাহু। পরবর্তীতে অজয় নদ দিয়ে বহু

বোলপুরের কাছেই গুপ্ত, পাল, সেন প্রভৃতি আমলের নিদর্শন! যেন এক সংগ্রহশালা

মুকুট তপাদার পর্ব ১ সপ্তাহান্তে ঘুরে আসুন, ‘ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া’। খুব দূরে নয়। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ভরপুর বীরভূমের অজয় নদের পাড়ে সেনকাপুর ও দেউলী থেকে। আর ইতিহাস ভালবাসেন? তাহলে এই জায়গাগুলো ঘুরতে যাওয়ার জন্য এক বিশেষ তৃপ্তি আছে। অতীতের বজ্রভূমিতে ছড়িয়ে আছে একাধিক জায়গা। আর প্রাচীনকালের বজ্রভূমি হল আজকের বীরভূম। কঠিন বজ্রের মত

Scroll to Top