বৈষ্ণোদেবীতে নিখরচায় মিলছে হালোয়া-চানা ও চা

ভ্রমণ অনলাইন ডেস্ক: যাত্রীদের জন্য নিখরচায় প্রসাদ-সেবা চালু হল বৈষ্ণোদেবী মন্দিরে। গত শুক্রবার থেকে এই পরিষেবা চালু হয়েছে।

বছরে এমন একটা দিনও যায় না, যে দিন জম্মু-কাশ্মীরের রিয়াসি জেলায় ৫২০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত বৈষ্ণোদেবী মন্দিরে যাত্রী যান না। এমনকি প্রবল শীতের সময়েও তীর্থযাত্রীরা কাটরা থেকে ১৩ কিমি ট্রেক করে ত্রিকূট পর্বতে অবস্থিত মাতা বৈষ্ণোদেবীকে দর্শন করে আসেন। সেই তীর্থযাত্রীদের জন্য শ্রীমাতা বৈষ্ণোদেবী শ্রাইন বোর্ড নানা রকম সুবিধা চালু করেছে। এ বার চালু হল প্রসাদ-সেবা।

আরও পড়ুন: পরমেশ্বরের সন্ধানে কৈলাস-মানসে: পর্ব ৩/ পৌঁছে গেলাম ধারচুলা

এই প্রসাদ পাওয়া যাচ্ছে প্রসাদ ভবনে। মূল ভবনে যাওয়ার পথেই পড়ে প্রসাদ ভবন। প্রসাদ হিসাবে তীর্থযাত্রীদের দেওয়া হচ্ছে হালোয়া-চানা, আর সঙ্গে এক কাপ গরম চা।

শ্রাইন বোর্ডের সিইও রমেশ কুমার গত শুক্রবার এই প্রসাদ-সেবার উদ্বোধন করেন।     

রমেশ কুমার সংবাদ মাধ্যমকে জানান, বছরভর দিনের প্রতিটি মুহূর্তে এই প্রসাদ পাওয়া যাচ্ছে। এ ছাড়াও প্রসাদ ভবনের কাছেই ব্যালকনি-সহ প্রতীক্ষালয় তৈরি করা হয়েছে। বর্ষা বা আবহাওয়া খারাপ থাকলে তীর্থযাত্রীরা এখানে বিশ্রাম করতে পারবেন, আশ্রয়ও নিতে পারবেন।

শ্রাইন বোর্ড ২০১৯-এর মে মাস থেকে তারাকোটে বিনামূল্যে একটি ‘কমিউনিটি কিচেন’ও চালু করেছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *