রাজ্য

সাংস্কৃতিক পর্যটনে বিশ্ব সেরা হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ। এই রাজ্যের বিভিন্ন ভ্রমণ গন্তব্যের হদিশ পাবেন এই বিভাগে।

চলুন ঘুরে আসি জামগ্রাম রাজবাড়ি

ভ্রমণের কোনো নির্দিষ্ট সংজ্ঞা নেই৷ পাহাড়, নদী, স্থাপত্য – এ সবের টানেই হাজার জীবনযুদ্ধের মাঝে পাওয়া ক্ষণিকের ছুটিগুলোতে এ-দিক সে-দিক বেরিয়ে পড়ার মধ্যে এক অনাবিল আনন্দ৷ এমনই আনন্দ পাওয়ার লোভে এক রবিবারের সকালে আমরা তিন বন্ধু চেপে বসলাম বর্ধমান মেন লাইনের লোকাল ট্রেনে৷ গন্তব্য ছিল পান্ডুয়া স্টেশন নেমে সেখান থেকে জামগ্রাম রাজবাড়ি৷ জামগ্রাম রাজবাড়ি আদপে […]

বনজ্যোৎস্নায় সবুজ অন্ধকারে : বেথুয়াডহরী

তিন বন্ধু আড্ডা মারতে গিয়েছিলাম আমাদের আড্ডার ঠেক ‘মাসির আইসক্রিমের’ দোকানে। কথা প্রসঙ্গে উঠল, অনেক দিন কোথাও ঘুরতে যাওয়া হচ্ছে না। ‘চলো যাই চলে যাই দূর বহু দূর’ গানের দু’টি কলি আমার মুখ থেকে খসে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে সর্ব সম্মত ভাবে গৃহীত হল প্রস্তাব। এ বার কোথায় যাব? শুভজিৎ বলল, জঙ্গল। ব্যাস সঙ্গে সঙ্গে চোখের

তুষারে ঢাকা সান্দাকফুর এই ছবিগুলো আপনাকে মোহিত করবেই

ভ্রমণঅনলাইন ডেস্ক: ফেটাইয়ের প্রভাবে সান্দাকফু-ফালুট অঞ্চলে তুষারপাত হতে পারে তেমন পূর্বাভাস ছিলই, কিন্তু সেটা যে এতটা বেশি হবে সে আন্দাজ করা যায়নি। সোমবার রাত থেকেই বরফ পড়তে শুরু করে সান্দাকফু-ফালুটের একটি বিস্তীর্ণ অঞ্চলে। সাধারণ এই অঞ্চলে জানুয়ারির শেষ থেকে মার্চ পর্যন্তই বরফের দেখা মেলে, কিন্তু সব কিছুই আগাম চলছে। বড়োদিনের এক সপ্তাহ আগে শেষ বার

তাজপু্রের বালুকাবেলায়

ঘুরে এলাম তাজপুর। হঠাৎই। আসলে আমি ও আমার কর্তা দু’জনেই ভ্রমণপিপাসু। বেশি দিন নিজেদের ঘরবন্দি করে রাখতে পারি না। তাই এক শনিবার ঠিক করলাম এক দিনের জন্য ঘুরে আসব। সমুদ্রপাড়ে কোথাও। কিন্তু কোথায়? প্রথমে ভাবলাম দিঘা। পরে ভাবলাম দিঘা তো অনেক বার ঘোরা। অন্য কোথাও গেলে কেমন হয়? তখন হঠাৎ মনে হল তাজপুরের কথা। নাম

Lancha

রানাঘাটের যে স্বাদ ভোলা যায় না

চুর্ণী নদী, জয় গোস্বামী আর রাখি গুলজারের রানাঘাটে এলে পান্তুয়া না খেয়ে ফেরা আর তারাপীঠে গিয়ে মা তারার দর্শন না করা সমান অপরাধের! আমাদের টোটোচালক বছর বাইশের ফটিকের এই উক্তি শুনে চমকে গিয়েছিলাম। ও বলল বলেই তো চুর্ণী নদী দেখে ফেরার পথে সাইনবোর্ডহীন একটা মিষ্টির দোকানে ঢুকলাম পান্তুয়া খেতে। একটা বড়ো কড়াইয়ে রসশয্যায় শায়িত পান্তুয়াদের

শান্তিনিকেতনের পথে বড়ার চৌমাথায় মণ্ডার স্বাদ নিন

শম্ভু সেন সাত সকালেই বড়ার চৌমাথায় দিলীপ ঘোষের মণ্ডার দোকানে বেশ ভিড়। আপাতত আমাদের গন্তব্য শান্তিনিকেতন হয়ে নানুর। ফেরার পথে এক বার ঢুঁ মারব। দিলীপবাবুর মণ্ডার সঙ্গে আমার পরিচয় বছর তিনেক আগে। সে বারেও ফিরছিলাম শান্তিনিকেতন থেকে। গুসকরা পেরিয়ে আসার পর চায়ের তেষ্টাটা জোরদার চেপে বসল। বড়ার চৌমাথায় বর্ধমানমুখী রাস্তার বাঁ দিকে পেয়ে গেলাম দিলীপ

Scroll to Top